শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

‘শরিফ নিখোঁজ ছিলেন’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

download (4)আওয়ার ইসলাম ডেস্ক : পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত পুরস্কার ঘোষিত ছয় জঙ্গির একজন শরিফুল ইসলাম চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার বাবা আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ওই দিন সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়।

তার বাবা আরও জানান, নিহত শরিফুল ইসলামের আসল নাম মুকুল রানা। স্থানীয় লোকজনও তাঁকে মুকুল রানা নামে চেনেন। তাঁর বয়স ২৩ বছর। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের ইংরেজি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।

আবুল কালাম আজাদের দাবি করেন, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তার ছেলে ঢাকায় গিয়ে অন্য কোনো দলের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিল কি না, তা তিনি জানেন না।

শরিফের বোন রিমি নিহত ভাই সম্পর্কে বলেন, তাঁর ভাই মুকুল খুব মেধাবী ছিলেন। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় তিনি জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, মুকুল রানা চার মাস ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি চলতি বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি যশোরের জগন্নাথপুরে বিয়ে করেছেন। তাঁর স্ত্রীর নাম মৌহা আক্তার রিমি। বিয়ের পরে একবার সাতক্ষীরায় বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর আবার যশোরে শ্বশুরবাড়িতে যান। ২৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় যশোরের বসুন্দিয়া এলাকা থেকে তাঁকে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়। এ ঘটনার তিন-চার দিন পর যশোর কোতোয়ালি থানায় মুকুল রানার শালা আমির হোসেন একটি সাধারণ ডায়েরিও করেছেন।

আওয়ার ইসলাম ২৪ ডটকম / এফএফ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ