রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা

এরদোগানের বিমানকে দেখেছিলো বিদ্রোহী বিমান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

turk sky copyআন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত শুক্রবারের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান মারমারার অবকাশ যাপন কেন্দ্র থেকে ইস্তাম্বুলে আসার সময় তার বিমানটি অভ্যুত্থানকারীদের দুটি এফ-১৬ জঙ্গিবিমানের দুই পাইলট দেখে ফেলেছিলো। কিন্তু তারা বিমানটি ভূপাতিত করেনি।

তুরস্কের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ফার্স্ট আর্মির কমান্ডার উমিত দান্দার শুক্রবার দিবাগত রাতে এরদোগানের সাথে যোগাযোগ করে অভ্যুত্থান শুরু হওয়ার বিষয়টি জানাতে পেরেছিলেন। এই খবর পেয়ে এরদোগান হোটেল ত্যাগ করেছিলেন। বিদ্রোহী সৈন্যরা যখন সেখানে পৌঁছে তাঁকে পায় নি। তিনি ইস্তাম্বুল রওনা হয়ে যান বিশেষ বিমানে।

এক সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, অন্তত দুটি এফ-১৬ এস বিমান আকাশে এরদোগানের বিমানকে তাদের নজরদারিতে নিয়ে আসে। তারা এরদোগানের বিমানটি এবং তাকে পাহারা দেয়া অন্য দুটি এফ-১৬ এস জঙ্গিবিমানকে তাদের রাডারে নিবদ্ধ করে। তিনি বলেন, 'তারা কেন গুলিবর্ষণ করেনি, তা একটি রহস্য।'

এরদোগানকে হত্যা করতে পারলে অভ্যুত্থানটি সফল হয়ে যেতে পারতো। বিদ্রোহীরা তাকে হত্যা করার জন্য মারমারার ওই অবকাশযাপন কেন্দ্রে তিনটি হেলিকপ্টারও পাঠিয়েছিল।

আওয়ার ইসলাম ২৪ ডটকম / এফএফ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ