বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালনের আহ্বান জামায়াতের ৯৩ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রার্থী ঘোষণা  অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই শুরু তিস্তা প্রকল্পের কাজ: আসিফ মাহমুদ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে সুদানের গৃহযুদ্ধ: জাতিসংঘ খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ নিউইয়র্কে ১০ লাখ মুসলিম মর্যাদার সঙ্গে বসবাস করবেন: মেয়র মামদানি টাইফুন কালমেগির আঘাত ফিলিপাইনে, নিহত ৬৬ ১৫ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে জনসমুদ্রে পরিণত করার আহ্বান  ত্রাণ প্রবেশে বাধা, যুদ্ধবিরতিতেও ক্ষুধার্ত গাজা আফগানিস্তান প্রথমবারের মতো রাশিয়ায় আপেল রপ্তানি শুরু করেছে

বায়তুল্লা’র সবচে প্রবীণ মুআজ্জিন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আব্দুল্লাহ বিন রফিক: আমরা হয়তো বায়তুল্লাহর আজান শুনেছি। তবে বাস্তবে নয়, মোবাইলে কিংবা টিভিতে। আর কেউ হজে গিয়ে থাকলে সরাসরি শুনেছেন। তবে সেই সুমধুর কন্ঠে আজান যিনি দেন তাকে কি কেউ দেখেছে কখনো? চলুন আজ বিশ্বের এই গর্বিত মুআজ্জিনের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই।

তার নাম শায়খ আলী আহমাদ। ৪০ বছর ধরে বায়তুল্লাহর আজান দিয়ে চলেছেন। ১৯৪৫ সালে মক্কার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম। ১৯৭৫ সালে তার চাচাতো ভাই শায়েখ আবদুল মালিক মোল্লার মৃত্যুর পর থেকে আজ অবধি এই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সুমধুর কণ্ঠে আজান দেওয়ার কারণে অনেকেই তাকে ‘হারামের বিলাল’ উপাধিতে ভূষিত করেছেন।

বয়স যখন মাত্র তেরোর কোঠায় তখন তিনি হারাম শরীফের বাবুজ জিয়ারতে উঠে আজান দেওয়ার চেষ্টা করেন। এরপর বাবুল মুহকামার মিনারসহ একে একে সবগুলো মিনারে আজান দেন। এভাবে একদিন সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে মক্কা শরিফের সম্মানিত মুআজ্জিন ঘোষণা করা হয়।

তিনি মক্কার সব মুআজ্জিনের তুলনায় প্রবীন এবং সবার ইনচার্জ। শুধু তাই নয় শায়খ আহমাদুল্লাহর খানদান ও পরম্পরা বছরের পর বছর ধরে বায়তুল্লায় আজানের গুরুদায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাঁর দাদা, বাবা ও চাচা বায়তুল্লাহর আজান দেওয়ার গৌরব লাভ করেছেন। এমনকি বর্তমানে তার পুত্র শায়খ আবদুল লতিফও হারাম শরীফের মুআজ্জিনের দায়িত্বে আছেন।

সূত্র: ডেইলি পাকিস্তান ও উইকিপিডিয়া আরবি অবলম্বনেি

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ