বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

ভেজাল ওষুধে শিশু মৃত্যুর মামলায় ৬ আসামী খালাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

parasitamol-2আওয়ার ইসলাম: বাদীর অদক্ষতা ও অবহেলার কারণে ভেজাল প্যারাসিটামল পানে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় সাত বছর আগে দায়ের করা মামলার ৫ আসামি মুক্তি পেয়েছেন। ঢাকা ওষুধ আদালতের বিচারক এম. আতোয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
আজকের (সোমবার) রায়ে মুক্তি পান রিট ফার্মাসিউটিক্যাল মালিক মিজানুর রহমান, তার স্ত্রী ও কোম্পানি পরিচালক শিউলি, পরিচালক আব্দুল গণি এবং ফার্মাসিস্ট মাহাবুবুল ইসলাম ও এনামুল হক।

২০০৯ সালের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় প্রায় ২৮ জন শিশু মারা যায়। এর ফলে ড্রাগ কর্তৃপক্ষ ২২ জুলাই রিড ফার্মার কারখানাটি বন্ধ করে দেয়। এঘটনায় সরকার সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করে।

২৯ জুলাই তদন্ত কমিটি ঘোষণা করে, তারা রিড ফার্মার সিরাপে বিষাক্ত পদার্থ ডাই-ইথানল গ্লাইকল শনাক্ত করা হয়েছে। উৎপাদন ব্যয় কমাতে রিড ফার্মা প্রোপাইলন গ্লাইকল ব্যবহারের পরিবর্তে এটা ব্যবহার করত।
সে সময় সরকার রিড ফার্মার রিডাপ্লেক্স (ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স সিরাপ) এবং টেমসেট (প্যারাসিটামল সাসপেনশন) নামে দুইটি ড্রাগ নিষিদ্ধ করে।

ড্রাগ সুপারিনটেনডেন্ট শফিকুল ইসলাম ২০০৯ সালের ২১ জুলাই ঢাকার একটি আদালতে রিড ফার্মার পাঁচ কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করে মামলাটি দায়ের করেন। অভিযুক্তরা হলেন-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান, মিজানুরের স্ত্রী পরিচালক শিউলী রহমান, আব্দুল গণি,ফার্মাসিস্ট মাহবুবুল ইসলাম এবং এনামুল হক।

মামলার অবজারভেশনে আদালত বলে, এ মামলায়  বাদীর  অযোগ্য, অবহেলা, অদক্ষতায় এই আসামিরা খালাস পেলেন। বাদী স্যাম্পল সংগ্রহের সময় কোম্পানি থেকে না করে শিশু হাসপাতাল থেকে করায় প্রকৃত ফল পাওয়া যায়নি।

এবিআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ