রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর লাগাম এবার নারীর হাতে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: এই প্রথম মার্কিন সিনেট যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর পরিচালক হিসেবে অনুমোদন দিল একজন নারীকে।

এ নিয়ে বিভিন্ন আইনপ্রণেতাদের দ্বিপাক্ষিক সমালোচনা সত্ত্বেও বৃহস্পতিবার (১৭ মে) সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গিনা হ্যাস্পেলকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক মনোনীত করা হয়।

সিনেটের ১০০ সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মনোনয়ন ভোটে হাস্পেলই এই প্রথম মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হলেন। এর আগে তিনি প্রায় ৩৩ বছর সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হাস্পেল গোয়েন্দা তৎপরতায় দক্ষ। তিনি ২০০২ সালে থাইল্যান্ডেও গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ছিলেন। সেখানে তিনি গোপন তদন্ত পদ্ধতিতে অনেক অভিজ্ঞতা দেখিয়েছেন।

হ্যাস্পেলকে গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক করতে পূর্ণ সমর্থন দেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতিনিধিরা। এছাড়া দেশটির শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা, গণতন্ত্রবাদী ও সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তার পাশে ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রথম নারী হিসেবে ঐতিহাসিক এ পদটি পেতে।

তবে তাকে ঘিরে নানা সমালোচনায় তার বিপক্ষেও অবস্থান নিয়েছিলেন অনেক আইনপ্রণেতা। শেষ পর্যন্ত ‘বিপুল ভোটে’ তারই হলো জয়।গিনা হ্যাস্পেল। ছবি: সংগৃহীত
গোয়েন্দা কমিটির শীর্ষ গণতন্ত্রবাদী সিনেটর মার্ক ওয়ার্নারও সংস্থাটির পরিচালক হিসেবে হাস্পেলকে মনোনয়নে জোরালো সমর্থন দিয়েছিলেন।

কিন্তু রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন এ পদে হাস্পেলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। জন ম্যাককেইন বলেন, হাস্পেলকে এ পদে অধিষ্ঠিত করা ভুল সিদ্ধান্ত।

তবে সব বিরোধ কাটিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন, বর্তমান ও সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং গণতন্ত্রবাদীসহ বিভিন্ন আইনপ্রণেতাদের দৃঢ় সমর্থনে অবশেষে হাস্পেল এ গুরুত্বপূর্ণ পদটি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।

ভোটের আগে সিনেটে হাস্পেল বলেছিলেন, আমি বিশ্বাস করি, এমন কেউ আছেন রাষ্ট্রপতির সামনে দাঁড়াতে পারবেন এবং ক্ষমতার পক্ষে কথা বলবেন। এছাড়া বেআইনি বা অনৈতিকের বিপক্ষে থাকবেন।

রমজানে কুড়মুড়ে মুড়ির রমরমা বাজার
বিএনপির ইফতারে দাওয়াত পায়নি আওয়ামী লীগ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ