শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

কর্ণফুলীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ হাইকোর্টের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা অবিলম্বে উচ্ছেদে বন্দর চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এক আবেদনের শুনানিতে মঙ্গলবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মুহা. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

পাশাপাশি এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ১৯ মে দিন নির্ধারণ করেছেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

তিনি বলেন, কর্ণফুলী নদীর তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে আমরা আজ একটা আবেদন করেছিলাম।

শুনানিতে আমরা বলেছিলাম, পূর্বের আদেশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করার জন্য চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনারসহ আরও পাঁচজনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। এখন যে জায়গাগুলোতে অবৈধ স্থাপনা আছে সে জায়গাগুলো মূলত বন্দরের অধীনে। এ জন্য আমরা বন্দরের চেয়ারম্যানকে একটি নির্দেশ দেয়ার পাশাপাশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে একটি প্রতিবেদন দাখিলের আবেদন জানিয়ে শুনানি করি।

প্রসঙ্গত, কর্ণফুলী নদীর তীরে অবৈধ দখলসংক্রান্ত ২০১০ সালে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে জনস্বার্থে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে রিট দায়ের করা হয়। রিটের পর আদালত রুল জারি করেন।

ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মুহা. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি কাশেফা হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল যথাযথ ঘোষণা করে ১১ দফা নির্দেশনা দিয়ে রায় ঘোষণা করেছিলেন। সেই রায়ের আলোকে চট্টগ্রাম বন্দরে উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু হয়েছিল।

তবে তা কয়েকদিন চলার পর বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পুণরায় আবেদন করে বিষয়টি আদালতকে অবহিত করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ