বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে ইউরোপ-আমেরিকার প্রতি আহ্বান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে ইউরোপ-আমেরিকার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। আমাদের পক্ষে আর বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় দেয়া সম্ভব নয়।

শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বড় বড় মাতব্বররা সব সময় আমাদের উপদেশ দিয়ে বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে। অথচ চাইলে তারা কিছু রোহিঙ্গা নিতে পারেন। কিন্তু তারা নেন না। তাদের উদ্দেশে বলি, আপনার যদি এত দরদ থাকে, তাহলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের দেশে নিয়ে যান। কোনো অসুবিধা নাই। আমরা কাউকে আটকাব না।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার অনুরােধ জানিয়ে সম্প্রতি ইউরোপের একজন রাষ্ট্রদূত আমার কাছে আসেন। তখন আমি তাকে বললাম, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার এবং প্রতি বর্গমাইলে ১২০০ লোক থাকেন। আর আপনার দেশের মাথাপিছু আয় ৫৬ হাজার ডলার এবং প্রতি বর্গমাইলে মাত্র ১৫ জন লোক থাকেন। আপনারা কিছু রোহিঙ্গা নিলে আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আন্দামান সাগর কিংবা ভারত মহাসাগরে কোনো ঝামেলা হলেই সবাই শুধু বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাবখানা এমন যে, বাংলাদেশ যেহেতু আগে ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে, তাই বাকিদেরও দিতে পারবে। দুনিয়ার যেখানেই রোহিঙ্গা সমস্যা হোক, সাহায্য বাংলাদেশকেই করতে হবে।

‘আমরা আগেই বলেছি, আমরা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে পারব না। আমাদের এখানে আর কোনো জায়গা নেই। তাছাড়া তাদের ব্যাপারে অন্যদেরও রেসপনসিবিলিটি আছে। কারণ রোহিঙ্গা সমস্যা কেবল আমাদের একার নয়, এটা বৈশ্বিক সমস্যা, যোগ করেন ড. এ কে আবদুল মোমেন।'

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ