শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

আজানের ধ্বনিতে মুগ্ধ অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় ক্রিকেটার কামিন্স

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: তিনটি করে টেস্ট, ওয়ানডে এবং একটি টি-টোয়েন্টি খেলতে গত মাসের শেষদিকে পাকিস্তান সফরে গেছে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল।

মূল সিরিজ শুরু হওয়ার আগে অনুশীলনের সময় আজানের ধ্বনি শুনে মুগ্ধ হয়েছেন অজিদের সাদা পোশাকের অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।

গত ৪ মার্চ রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার প্রথম টেস্টে। একই মাঠে অনুশীলন করেছিল অতিথিরা।

সেই সময় দূর থেকে আজানের শব্দ শুনতে পান কামিন্স। কোডস্পোর্টসে পাকিস্তান সফর নিয়ে নিজের লেখা কলামে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন কামিন্স।

পাকিস্তান সফরে গিয়ে মুসলমানদের ধর্মীয় রীতিনীতি নিয়ে অনেক কিছু শেখার সুযোগ হচ্ছে কামিন্সের। তিনি লেখেন, ‘একদিন অনুশীলনের সময় দুর্দান্ত এক মুহূর্ত তৈরি হয়েছিল।

দূরের পাহাড় থেকে ভেসে আসা প্রার্থনার (আজান) সুর যেন রাওয়ালপিন্ডির মাটির সাথে মিশে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। আমি জানতে পেরেছি, এই সিরিজের প্রতি শুক্রবারের প্রথম সেশনগুলো হবে আড়াই ঘণ্টার। নামাজের জন্য এক ঘণ্টার লাঞ্চ বিরতি থাকবে। কারণ এটা সপ্তাহের পবিত্রতম দিন। এখানে আসার পর থেকে প্রতিদিন কিছু না কিছু শিখছি।’

সবশেষ দুই যুগ আগে পাকিস্তান সফর করেছিল অস্ট্রেলিয়া দল। দীর্ঘদিন পর এবার কামিন্সের নেতৃত্বে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে এসেছে ক্যাঙ্গারুরা। তাই চলমান সফরটা উপভোগ করেতে চান এই গতি তারকা, ‘অজানা যা কিছু আছে সবকিছু জানতে চাই। ক্রিকেটের দৃষ্টিকোণ থেকে বলবো, মার্ক টেলর ১৯৯৮ সালে অধিনায়ক হওয়ার পর থেকে আমরা পাকিস্তান সফর করিনি।’

‘বর্তমান পরিস্থিতিতে পারফর্ম করাটাই প্রতিটা খেলোয়াড়ের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ। ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে বলতে পারি, আমরা জীবনের এই একবারের অভিজ্ঞতার প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করতে চাই।’ বলেন কামিন্স।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ