শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

বউয়ের ওপর শ্বশুর ও শ্বাশুরীর সেবা করা করা কি জরুরি?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানতে চেয়েছেন, আমি আমার স্বামীর সাথে ঢাকা থাকি। আর আমার শ্বশুর-শ্বাশুরি অন্য জেলায়। আমার বছরে দুইবার যাই। ওনারা আসেন না। ওনারা প্রায়ই বলেন, আমি যেন ওখানে কিছুদিন থাকি আমার স্বামী ছাড়া। কিন্তু আমি চাই না ওনাকে রেখে থাকতে। আমার নিজের মা কাছাকাছি থাকেন। ওনারা বলেন আমার মা আমার স্বামীর দেখভাল করবেন। কিন্তু আমি তাতে সন্তুষ্ট না।

আমার স্বামীও বলেন কিছুদিন ওখানে থাকতে। আমি রাজি না। এমনিতে আমি প্রতিদিন ওনাদের খোঁজ নেই। কিন্তু আমার এত দূরে গিয়ে থাকতে ভালো লাগে না।

আমি জানতে চাই আমি কি আমার স্বামী ছেড়ে ওখানে গিয়ে থাকতে বাধ্য? আমার কার প্রতি দায়িত্ব বেশি? আমার স্বামী না শ্বাশুরি?

উত্তর: বিয়ের পর অবশ্যই আপনার স্বামীর সেবা ও খিদমাতের প্রতিই আপনার দায়িত্ব হলো প্রধান। শ্বশুর বা শ্বাশুরীর নয়। কিন্তু শ্বশুর ও শ্বাশুরীর সাথে সুন্দর আখলাক ও উত্তম আচরণ করাই শরীয়তের চাহিদা।

তবে আপনি স্বামীকে ছেড়ে শ্বাশুরীর সাথে থাকতে বাধ্য নন। কিন্তু মাঝে মাঝে প্রয়োজনে থাকা উচিত। এতে করে সংসারে আত্মীয়তার মাঝে সম্প্রীতি ও মোহাব্বত বৃদ্ধি পায়। ভারসাম্যতা বজায় থাকে। সূত্র: আহলে হক মিডিয়া

ليس للرجل أن يستخدم امرأته الحرة (المطيح البرهانى-4/237، رقم-4151، الفتاوى التاترخانية-4/309، رقم-6271)

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ