শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫ ।। ৯ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে বেফাকের একাত্মতায় পীর সাহেব মধুপুরের অভিনন্দন ইসরাইলের হয়ে গুপ্তচরগিরির দায়ে জাতিসংঘের সাত কর্মীকে বন্দি হুথির ইসকন নিষিদ্ধের দাবি মুফতী নিজাম উদ্দিন আল আদনানের বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ঢাকা মহানগর কমিটি গঠিত নভেম্বরের মধ্যে গণভোটে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: ইবনে শাইখুল হাদিস ৫ দফা দাবিতে বিভাগীয় শহরে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মজলিসে শুরার অধিবেশনে ৯ প্রস্তাব ক্ষমতায় গেলে বিএনপি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক পদ সৃষ্টি করবে বেফাক নেতৃবৃন্দের আহ্বান ও একাত্মতা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাধারণ পরিষদের ৮ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত

রকমারিও বিক্রি করবে না জাফর ইকবালের বই

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
রকমারিতে জাফর ইকবালের বই নট অ্যাভেইলেবল-ছবি: সংগৃহীত

এবার দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইনভিত্তিক বইয়ের দোকান রকমারি.কমও শিশুসাহিত্যিক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই বিক্রি করবে না বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে তার একটি বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তার বই বয়কটের ডাক দেওয়ার পর রকমারিতে জাফর ইকবালের বই নট অ্যাভেইলেবল দেখা যায়।

রকমারি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমাদের সাইট থেকে উনার বই নট অ্যাভেইলেবল করে দেয়া হয়েছে।’

এদিকে প্রগতি বইঘরও শিশুসাহিত্যিক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই বিক্রি না করার ঘোষণা দিয়েছে। এর আগে, এই একই ইস্যুতে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই বিক্রি না করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বই কেনার প্লাটফর্ম ‘বুকস অব বেঙ্গল’। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৭৭ হাজার অনুসারী রয়েছে তাদের।

ফেসবুক পোস্টে বুকস অব বেঙ্গল জানিয়েছে, অনেকের মতো আমরাও একটা সময় মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা পড়ে বড় হয়েছি। অনেকের মতো আমাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছিলেন তিনি। কিন্তু আজ কোটা আন্দোলন নিয়ে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে উনি যে ধরনের বক্তব্য প্রদান করেছেন, সেটি কোনোভাবেই আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

প্রসঙ্গত, জাফর ইকবালের লেখা দুই পাতার একটি চিঠির একাংশ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এতে তিনি লিখেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে আমি মনে হয়, আর কোনোদিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাইব না। ছাত্রছাত্রীদের দেখলেই মনে হবে, এরাই হয়ত সেই ‘রাজাকার’। আর যে কয়দিন বেঁচে আছি, আমি কোনো রাজাকারের মুখ দেখতে চাই না। একটাই তো জীবন, সেই জীবনে আবার কেন নতুন করে রাজাকারদের দেখতে হবে?

মূলত, এই মন্তব্য ঘিরেই নেটিজেনদের মধ্যে সমালোচনা তৈরি হয়েছে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ