বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

মাহমুদ আব্বাস কেজিবির চর ছিলেন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ourislam-m-abbasআওয়ার ইসলাম : ফিলিস্তিনি নেতা মাহমুদ আব্বাস সোভিয়েত গুপ্তচর সংস্থা কেজিবির চর ছিলেন বলে দাবি করছেন ইসরায়েলের গবেষকরা। জেরুসালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানান, তারা সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্কাইভে কিছু দলিল খুঁজে পেয়েছেন যাতে দেখা যাচ্ছে মাহমুদ আব্বাস দামেস্কে থাকাকালে কেজিবির চর হিসেবে কাজ করেছেন।

তবে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের একজন মুখপাত্র একে তাঁর চরিত্রে কলংক লেপনের এক উদ্ভট চেষ্টা বলে বর্ণনা করেছেন।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন যখন নতুন করে ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলিদের মধ্যে শান্তি আলোচনা শুরুর উদ্যোগ নিয়েছেন, তখনই ইসরায়েলি গবেষকরা এরকম একটি দাবি করলেন।

ইসরায়েলি গবেষকদের ভাষ্য অনুযায়ী, যে দলিল তারা খুঁজে পেয়েছেন, তাতে মাহমুদ আব্বাসকে ১৯৮৩ সালে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে সোভিয়েত অনুচর বলে বর্ণনা করা হয়েছে। কেজিবির একজন গুপ্তচর ভাসিলি মিত্রোখিন যখন পক্ষত্যাগ করেন, তখন তিনি হাজার হাজার পৃষ্ঠার দলিল বৃটিশদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। এরকম একটি দলিলে মাহমুদ আব্বাসকে 'ক্রোটভ' বা চর বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

মাহমুদ আব্বাস জীবনের একটি সময়ে দামেস্কে থেকেছেন এবং সেখানে পড়াশোনা করেছেন। তবে কখন কিভাবে কেজিবি তাকে 'চর' হিসেবে নিয়োগ করে তার বিস্তারিত ইসরায়েলি গবেষকরা জানাননি।

ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আসলে প্রেসিডেন্ট পুতিনের শান্তি উদ্যোগে সাড়া দিতে চান না। কিভাবে প্রেসিডেন্ট আব্বাসের সঙ্গে বৈঠকে বসতে তিনি অনাগ্রহী। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা বলছেন, ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থা বা পিএলও আশির দশকের শুরুতে মস্কোর সঙ্গে প্রকাশ্যেই কাজ করছিল। কাজেই মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার জন্য মাহমুদ আব্বাসের কেজিবির গুপ্তচর হওয়ার কোন প্রয়োজন ছিল না।

সূত্র : বিবিসি

এফএফ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ