
তিনি বলেছেন, মূর্তি কখনো ন্যায় বিচারের প্রতীক হতে পারে না। ন্যায় বিচারের প্রতীক হচ্ছে মহাগ্রন্থ আল কুরআন। কুরআনে প্রত্যেকটি বিষয়ে সুস্পষ্ট সমাধান রয়েছে। কোনো মুসলমান মূর্তিকে ন্যায় বিচারের প্রতীক বলতে পারে না। মূর্তিকে ন্যায় বিচারের প্রতীক মেনে নিলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। তার ঈমান থাকবে না। প্রত্যেক নবী ও রাসূল মূর্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবং মূর্তি ধ্বংসে কার্যকরি ভূমিকা পালন করেছেন।
তিনি আরো বলেন, মূর্তি অপসারণের দাবীতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে মূর্তি অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি চলতে থাকবে। সংস্কৃতিমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন তা প্রত্যাহার করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। না হয় তিনি কুরআনের ভাষায় মুশরিক হিসেবে গণ্য হবেন। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে অন্য দেশের সংস্কৃতি লালন ও দেশকে মূর্তি পূজারীদের দেশে পরিণত করতে দেয়া হবে না।
-এআরকে