রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই

‘এবার বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে পারেন; ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রীকে বিজেপির কটাক্ষ!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অবশেষে দুই দশকের বেশি সময় ধরে চলা বাম সাম্রাজ্যের পতন ঘটল ত্রিপুরায়। সহযোগী আইপিএফটিকে সঙ্গে নিয়ে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে ক্ষমতা দখল করল বিজেপি। আর বিপুল ভোটে জয়ের পরই সরাসরি বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারকে আক্রমণ করল 'গেরুয়া শিবির'।

'মানিক সরকার এবার বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে পারেন,' বলে মন্তব্য করেছেন আসামের মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মার। যিনি দলের তরফে থেকে ত্রিপুরা সহ উত্তর-পূর্ব নির্বাচনের অন্যতম দায়িত্বে ছিলেন। ত্রিপুরায় প্রচার-পর্বেই মানিক সরকারের ধনপুরে গিয়ে বিশ্বশর্মা বলেছিলেন, 'ভোটের পর রাজ্য ছাড়বেন মানিক সরকার।'

আজ সাংবাদিকদের তিনি বলেন, 'ওঁর কাছে এবার ৩টা সুযোগ থাকল। পশ্চিমবঙ্গ, যেখানে বামদের অস্তিত্ব রয়েছে। কেরালা, যেখানে ওঁর দল ক্ষমতায় অথবা বাংলাদেশে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার।'

বিজেপি নেতার এই মন্তব্যের পর বিভিন্ন মহলে সমালোচনা শুরু হয়েছে।

১৯৯৮ সাল থেকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী পদ সামলেছেন মানিক সরকার। তিনি চারবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়াও সিপিআই (এম) পলিটব্যুরোর সদস্য। দেশের সম্মানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের মধ্যেও অন্যতম। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট অনুযায়ী, মানিক সরকারই ছিলেন দেশের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী।

সূত্র : ভারতীয় গণমাধ্যম


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ