শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
"পাশ্চাত্যের শক্তি নয় আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে এদেশের কোরআনপ্রেমী জনতা” ভারতে মুসলিম নির্যাতনের প্রতিবাদ ও নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে সাভারে হেফাজতের বিক্ষোভ আমরা একজোট হয়ে ভারতকে জবাব দেব: মাওলানা ফজলুর রহমান পটিয়ার সাবেক সিনিয়র উস্তাদ মাওলানা আব্দুল মান্নান দানিশের ইন্তেকাল নারী সংস্কার কমিশনের কিছু ধারা কোরআন-সুন্নাহর খেলাপ: জামায়াত আমির  ‘নারী সংস্কার কমিশনের উদ্দেশ্য ধর্মীয় ও পারিবারিক কাঠামো ধ্বংস করা’ ঐতিহাসিক দারোগা বাগানের ৩ একর জায়গা উদ্ধার করলেন বন বিভাগ  পেহেলগাম হত্যার তীব্র নিন্দা দারুল উলুম দেওবন্দের অবশেষে ভারতীয়দের ভিসা বাতিল করল পাকিস্তান হজযাত্রায় গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সুখবর!

তিস্তার পানি বাড়ায় আতঙ্কে এলাকাবাসী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম:  উজানের ঢলে তিস্তায় পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। গত তিন দিনে নীলফামারীর ডালিয়ার তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫ সেন্টিমিটার। এতে বন্যার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

এই পয়েন্টে নতুনভাবে বিপদসীমার পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে ৫২.৬০ মিটার। রবিবার তিস্তা নদীর প্রবাহ বিপদসীমার ৪০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও পানি বৃদ্ধির কারণে দেশের সর্ববৃহৎ তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে।

এদিকে পলিতে ভরাট হয়ে যাওয়া তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে নীলফামারীর ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলা ও লালমনিরহাট জেলার চরবেষ্টিত বিভিন্ন গ্রামে নদীর পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।

তিস্তা অববাহিকার জনপ্রতিনিধিরা জানান, নদীতে পানি বৃদ্ধি মানেই উজানে ভারী বৃষ্টি ও ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা নিয়ন্ত্রণ পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র পানি বৃদ্ধির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, রবিবার সকাল ৬টায় তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি ৫২ দশমিক ২০ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। যা সকাল ৯টায় আরও ৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পায়।

সূত্রমতে, শনিবার এই পয়েন্টে সকাল ৬টায় ৫২ দশমিক ১০ মিটার ও শুক্রবার ৫১ দশমিক ৯৫ মিটারে পানি প্রবাহ ছিল। এছাড়া রবিবার ডালিয়া পয়েন্টে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ মিলিমিটার।

তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা পরিবেষ্টিত টেপাখাড়িবাড়ি, খালিশা চাপানী, ঝুনাগাছ চাপানী, খগাখড়িবাড়ি, পূর্ব ছাতনাই, নাউতারা, জলঢাকা উপজেলার ডাউয়াবাড়ি, গোলমুন্ডা, শৌলমারীসহ আশপাশের কয়েকটি ইউনিয়নের বসবাসরত পরিবারগুলো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

যেভাবে কাটে আল্লামা আহমদ শফীর ঈদ ও রমজান


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ