রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায়

১৩ বছর বয়সেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর, তখনই গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল আদিত্যান রাজেশ। সেই বয়সেই সে বানিয়েছিল একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

এখন ভারতের কেরালার থিরুভিল্লার বাসিন্দা রাজেশের বয়স ১৩ বছর। আর এই বয়সেই সে একটা সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক বনে গেছে।

পাঁচ বছর বয়স থেকেই কম্পিউটারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল রাজেশের। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখার পর তাকে আটকানো যেতো না। কখনও মোবাইল ফোন, আবার কখনও কম্পিউটার নিয়ে বসে পড়তো ছোট্ট রাজেশ।

আর তার জন্য রোজ বাড়ির লোকের কাছে জুটতো বকাঝকা। কিন্তু এই বকাঝকার মাঝেই দিনে দিনে নিজের প্রযুক্তিপ্রীতিটা অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছিল সেই একরত্তি ছেলে। তারই মধ্যে হুট করে একদিন রাজেশেরর হাত দিয়ে বেরিয়ে আসে একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

আর ছোট্ট রাজেশের তৈরি করা সেই অ্যাপ্লিকেশন অনেকের নজর কাড়ে। সেই সূত্রে তার কাছে আসতে থাকে কাজের প্রস্তাব।

এসবের ফাঁকে সে বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্য লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে দেয়। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে সে।

বেশ কিছু দিন আগে রাজেশের পরিবার ভারত ছেড়ে দুবাই পাড়ি জমায়। তাতে থেমে যায়নি রাজেশের প্রযুক্তি-প্রেম। এনডিটিভি বলছে, বর্তমানে দুবাইয়ে ‘ট্রিনেট সলিউসনস’ নামে একটি সফটওয়্যার কোম্পানি গড়ে তুলেছে রাজেশ।

রাজেশের ভাষ্য, ‘অন্তত ১৮ বছর বয়স না হলে আমি প্রতিষ্ঠিত কোনও সংস্থা গড়ে তুলতে পারব না। তবে এখনও আমরা একটা সংস্থা হিসেবেই কাজ করি। এপর্যন্ত ১২ জন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের ডিজাইন ও কোডিং সেবা দেওয়া হয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।’

কেপি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ