রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আফগানিস্তানের এক ইঞ্চি মাটিও নিয়ে কোনো চুক্তি নয়: প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বক্তা আমির হামজার ক্ষমা প্রার্থনা, সতর্ক করল জামায়াত আফগানের পানি ও বিদ্যুৎমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের আলেম প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ ধর্মীয় অনুশাসনের শিথিলতা পরিবারব্যবস্থা সংকটাপন্ন করে তুলছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত না দিলে খারাপ কিছু ঘটবে, হুমকি ট্রাম্পের আ.লীগকে দল হিসেবে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত : নাহিদ ইসলাম সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে

জেদ্দার অর্থনীতির কেন্দ্র হয়ে উঠছে কাবেল শহর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নুরুদ্দীন তাসলিম।।

সৌদী আরবের অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও পর্যটন কেন্দ্র জেদ্দা শহরের কাবেল শহরকে ওই অঞ্চলের মিনা বাজার বলা হচ্ছে এখন।

বিলাসী জীবনের বৈচিত্রময় উপকরণের সমাহার সবসময় মজুদ থাকে কাবেল শহরে। বর্তমানে মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় ও পছন্দের সবকিছুই হাতের নাগালে পাওয়া যায় এখানে। তাই কাবেলকে এখন বলা হয় জেদ্দার অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র।

স্বর্ণ-রৌপ্যের জুয়েলারি, বিভিন্ন নামীদামী দেশি-বিদেশী সুস্বাদু খাবারের রেস্টুরেন্ট, বিশ্বখ্যাত ব্রান্ডের কাপড়ের মার্কেটসহ প্রায় সব কিছুই পাওয়া যায় এ শহরে।

এছাড়াও কাবেল শহরে ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই পাওয়া যায় মনোহরী কসমেটিকস প্রসাধনী ।বাচ্চাদের খেলনা সামগ্রীও বেশ সস্তা এখানে। কাবেল শহরকে এক সময় দুর্ভিক্ষের শহর বলা হলেও এখন তা জেদ্দার গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র। বর্তমানে এখান থেকে সৌদীর বাৎসরিক আয় প্রায় ৩০ লাখ রিয়াল।

বিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকে সুলাইমান কাবেল নামের এক ব্যক্তি মক্কার সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি আলী ইবনে হুসাইন থেকে কিনে নেন এই জায়গাটি।তারপর একে বাজারের আদল দিয়ে নিজের নামের সাথে মিলিয়ে বাজারটি ‘কাবেল’ নাম দেন।যা এখন সে নামেই পরিচিত।

ঐতিহাসিক জেদ্দা শহরের কাবেল এখন বাণিজ্যিক দিক বিবেচানায় খুব গুরুত্বপূর্ণ।জেদ্দা শহরের জেলা প্রশাসক মাহদুম আল বাকির ভাষ্যমতে জেদ্দা শহরের উন্নয়নের সাথে এখন কাবেলের উন্নয়ন কাজও চলবে এক সাথে। তাই জেদ্দা ও কাবেল শহরের উন্নয়ন খাতে সৌদী সরকার যৌথ বাজেট নির্ধারণ করেছেন ৫৭ মিলিয়ন ডলার। পুরাতন হজ রোডটি কাবেল শহরের পাশে হওয়ায় বর্তমানে এর গুরুত্ব আরো বেড়েছে।

আল আরাবিয়া অবলম্বনে নুরুদ্দীন তাসলিম

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ