বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬ নড়াইল-২ এনপিপির চেয়ারম্যানকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ঢাকাস্থ বাজিতপুর-নিকলী উলামা পরিষদের মতবিনিময়, কর্মসূচি গ্রহণ

রমজান মাসের বেজোড় রাতে সম্মিলিত ইবাদত জায়েজ আছে কি?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: রমজানের শেষ দশকের বেজোর রাত্রিতে সম্মিলিতে ইবাদাত করা জায়েয আছে কিনা কিংবা এর বৈধতা কতটুকু।

রাসুল (সা:) এবং সাহাবা রাজিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন এর জামানায় বেজোড় রাতে এমন কোন নির্দিষ্ট ইহতেমাম হতো কিনা।

উলামায়ে দীন এবং মুফতিয়ানে কেরাম এই মাসআলা সম্পর্কে কী বলেন? এই প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন দারুল উলুম দেওবন্দের মুফতিয়ে আজম আল্লামা মুফতি হাবিবুর রহমান খায়রাবাদি, দেওবন্দ, ভারত৷

তিনি বলেন, যদি কারো সত্যিকারে শবে কদর তালাশ করার নিয়ত থাকে তাহলে সে রমজান মাসের বেজোড় রাতসমুহে নিজের ঘরে একলা জেগে নফল ইবাদত কোরআন তেলোয়াত দোয়া এবং জিকির করবে৷

রমজান মাসের বেজোড় রাতে রাসুল সা. সাহাবা কেরাম রাজিয়াল্লাহ আনহুম, তাবেইন, তাবে তাবেইনের থেকে সম্মিলিত ইবাদত সাব্যস্ত নাই।

সুতারাং আমাদের কেউ এই সম্মিলিত ইবাদত নসীহাত, দোয়া থেকে দুরে থাকা ভালো! আর রমজানের মাস ইবাদতের মাস তাই আমাদেরকে সাহাবা কেরাম আজমাইনের মতো ইবাদত করা দরকার! নিজের মনগড়া খেয়ালে না হওয়া চাই৷

উত্তর সংগ্রহ করে পাঠিয়েছেন, মুনশি মুহাম্মাদ আবু দারদা যশোরী শিক্ষার্থী দারুল উলুম দেওবন্দ, ভারত৷

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ