রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টিকারী বক্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের

করোনায়ে ছুটিতে থাকা মাদরাসার শিক্ষকদের বেতন দিতে হবে: দেওবন্দের ফতোয়া

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: বিশ্বব্যাপী মহামারীর আকার ধারণ করা করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনে ছুটিতে থাকা শিক্ষকদের বেতন নিয়ে সম্প্রতি উপমহাদেশের অন্যতম ইসলামী জ্ঞানকেন্দ্র দারুল উলুম দেওবন্দ এক ফতোয়া দিয়েছে।

দারুল উলুম দেওবন্দের অনলাইন ফতোয়ার ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। ফতোয়ায় বলা হয়, যদি কেউ কোনো মাদরাসার নিয়মতান্ত্রিক শিক্ষক হন, তাহলে ছুটির দিনগুলোতে তিনি বেতন পেয়ে থাকেন। ঠিক তেমনি লকডাউনের বিধি-নিষেধের কারণে মাদরাসার শিক্ষক ও কর্মচারীরা তাদের অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারেন না।

এ ক্ষেত্রে যেহেতু তাদের নিয়োগ এবং তাদের সঙ্গে করা চুক্তি বহাল থাকে, তাই তারা বেতনাদির হকদার। তবে মাস পুরো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা চাওয়া উচিত নয়। প্রতিকূল পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে কর্তৃপক্ষকে অবকাশ দেওয়া উচিত, যাতে ফান্ড কালেক্ট করে সহজে তা পরিশোধ করা যায় (আর পর্যাপ্ত ফান্ড থাকলে নিময়মাফিক তাঁদের প্রাপ্য তাদের বুঝিয়ে দেওয়া উচিত)।

তবে হ্যা, কোনো মাদরাসা কর্তৃপক্ষ যদি অর্থকড়ির অভাবে কোনো শিক্ষকের সঙ্গে আগের চুক্তি বাতিল করে এবং এ বিষয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাকে অবহিত করে, তাহলে পরবর্তী দিনগুলোতে তিনি বেতনাদি পাবেন না। (সূত্র: আদ-দুর মাআর রদ: ৯/১১২)

সূত্র: দারুল উলুম দেওবন্দের অনলাইন ফতোয়ার ওয়েবসাইট

ওআই/আবদুল্লাহ তামিম


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ