বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় জামিন পেল লতিফ সিদ্দিকী মাধবপুর রাজনগরে ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত পুলিশের বাধার মুখে ইসলামি ৮ দলের গণমিছিল মিছিল নিয়ে যমুনার পথে যাচ্ছে ৮ ইসলামী দল বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক ছাত্রদল নেতা অস্ত্রসহ গ্রেফতার বরিশাল-৫ আসনে হাতপাখা প্রতীকের সেন্টার কমিটির প্রশিক্ষণ কর্মশালা ‘আমরা কিছু কাজের পর ঘুমিয়ে পড়ি, খতমে নবুওয়তবিরোধীরা তো ঘুমায় না’ পুঁজিবাজারে পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন মালয়েশিয়া শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ ইসলামি শক্তিকে আরও সচেতন ও ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: ড. আহমদ আবদুল কাদের

পুতিনের হুমকিকে গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত: ইইউ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের যে হুমকি দিয়েছেন, তা ইউরোপীয় ইউনিয়নের গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত বলে মনে করেন ব্লকটির পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল।

বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ এখন ‘বিপজ্জনক মুহূর্তে’ পৌঁছেছে।

জোসেপ বোরেল বলেন, ‘রুশ সেনারা কোণঠাসা হয়ে পড়ায় অবশ্যই পরিস্থিতি বিপজ্জনক দিকে মোড় নিয়েছে এবং এর প্রতিক্রিয়ায় পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের যে হুমকি দিয়েছেন, তা খুবই খারাপ।’

ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর সাত মাস পর বিশ্লেষকেরা একমত যে প্রেসিডেন্ট পুতিনের বাহিনী পিছিয়ে আছে। এ অবস্থায় বোরেল মনে করেন, এ সংকটের একটি ‘কূটনৈতিক সমাধানে’ পৌঁছাতে হবে; যা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা করে। না হলে যুদ্ধ হয়তো থামবে, কিন্তু শান্তি আসবে না এবং আবার যুদ্ধ বাধার হুমকি থেকে যাবে।

এ সপ্তাহের শুরুর দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন বলেছিলেন, তার দেশের হাতে ‘বিধ্বংসী নানা ধরনের মারণাস্ত্র’ রয়েছে এবং ‘আমাদের হাতে যা আছে, তার সবই আমরা ব্যবহার করব।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আমি ধাপ্পাবাজি করছি না।’

বোরেল পুতিনের সেই ভাষণের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘কেউ যদি বলে তার কথাটা ধাপ্পাবাজি নয়, তখন সেটা গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত।’

ইউক্রেনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অস্ত্র সরবরাহ কমে গেছে, এমন উদ্বেগকে খারিজ করে দিয়েছেন বোরেল। তিনি বলেন, ইইউ অবশ্যই ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিয়ে যাবে। পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং তার মিত্রদের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ এবং কূটনৈতিক কার্যক্রম চালাতে হবে। তবে তিনি এটা স্বীকার করেছেন যে এ যুদ্ধের কারণে জ্বালানির দাম বৃদ্ধি একটি উদ্বেগের বিষয়।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ