সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

প্রতিদিন পাঠে রিজিকের অভাব দূর করবে যে সুরা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ আফফান

মানব জীবনের অন্যতম সমস্যা হচ্ছে অভাব। মানুষের চাওয়া পাওয়ার শেষ নেই, তাই অভাব মানুষের পিছু ছাড়ে না। একটি অভাব দূর করার পর জন্ম নেয় আরেক অভাব।

হযরত মুহাম্মদ সা. তার উম্মতকে বলে দিয়েছেন অভাব থেকে মুক্তির উপায়। দেখিয়েছেন জীবনে চলার পথ। যে রাসূল সা. এর দেখানো পথে চলবে কোন দিন তার অভাব আসবে না।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সুরা ওয়াক্বিয়াহ তেলাওয়াত করবে তাকে কখনো দরিদ্রতা স্পর্শ করবে না।

অন্য এক হাদিসে আছে, সুরা ওয়াকিয়াহ হলো ধনাঢ্যতার সুরা, সুতরাং তোমরা নিজেরা তা পড় এবং তোমাদের সন্তানদেরও এ সুরার শিক্ষা দাও।

অন্য এক বর্ণনায় আছে: তোমাদের নারীদের এ সুরার শিক্ষা দাও। আম্মাজান হজরত আয়েশা রা. কে এ সুরা তেলাওয়াত করার জন্য আদেশ করা হয়েছিল। তাছাড়া এ সুরা শারিরিক সুস্থতা রক্ষা ও অসুস্থতা দূরীকরণেও উপকারী।

এমনকি বর্ণিত আছে, হজরত ইবনে মাসউদ রা. কে যখন তার সন্তানদের জন্য একটি দিনারও রেখে না যাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করা হলো তখন তিনি উত্তরে বলেছিলেন, তাদের জন্য আমি সুরা ওয়াকিয়াহ রেখে গেলাম।

আরআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ