বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

‘আল মাহমুদের চলে যাওয়াটা বুকের মধ্যে বড় ধাক্কা’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ‘আল মাহমুদের চলে যাওয়াটা বুকের মধ্যে বড় ধাক্কা দিয়ে গেল’ বলে মন্তব্য করেছেন কথা সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক।

তিনি বলেন, দীর্ঘকাল কবি আল মাহমুদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক। বয়সে বড় হলেও তাকে বন্ধুই মানতাম। বহু সাহিত্য সম্মেলনে একসঙ্গে থেকেছি, খেয়েছি। তার কবিতা মুগ্ধ হয়ে শুনতাম। তার মৃত্যু বড় ধাক্কা আমাদের জন্য।

কবি আল মাহমুদ শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১১টা ৫ মিনিটে রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

কবি আল মাহমুদের মৃত্যু বাংলা সাহিত্যের অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে হাসান আজিজুল হক বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নিয়েছি আল মাহমুদের সঙ্গে। প্রায় জায়গাতেই আল মাহমুদ আর আমি একই ঘরে পাশাপাশি খাটে রাত কাটাতাম। রাতভর গল্প হতো। কোনো রাখঢাক থাকতো না। একবার যশোরে গিয়েছি সাহিত্য সম্মেলনে। মঞ্চে কবি শামসুর রহমান, সৈয়দ শামসুল হকেরা। আমরা মঞ্চের সামনে বসা। অনুষ্ঠান চলাকালে খবর এলো কবি হাসান হাফিজুর রহমান রাশিয়ায় মারা গেছেন। এ খবরে মঞ্চে বসা অনেকেই কান্না জুড়ে দিল। বলা যায় এক ধরনের নাটকীয়তা সৃষ্টি হলো। এমন অবস্থা দেখে আল মাহমুদ আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘‘ভাব দেখেন। বেঁচে থাকতে হাফিজের খবর নেয়নি কেউ। সম্মান জানায়নি, অথচ এখন কান্না থামছেই না।

হাসান আজিজুল হক আরও বলেন, তার (আল মাহমুদ) কালের কলস কাব্যগ্রন্থ আমি এক নিঃশ্বাসে শেষ করেছি, অসাধরণ।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ