রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক দলগুলো: প্রেসসচিব আফগানিস্তানের এক ইঞ্চি মাটিও নিয়ে কোনো চুক্তি নয়: প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বক্তা আমির হামজার ক্ষমা প্রার্থনা, সতর্ক করল জামায়াত আফগানের পানি ও বিদ্যুৎমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের আলেম প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ ধর্মীয় অনুশাসনের শিথিলতা পরিবারব্যবস্থা সংকটাপন্ন করে তুলছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত না দিলে খারাপ কিছু ঘটবে, হুমকি ট্রাম্পের আ.লীগকে দল হিসেবে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত : নাহিদ ইসলাম সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম

মুসলমান ও মসজিদের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে ব্রাজিলে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম ♦

জনসংখ্যা দিক দিয়ে সারাবিশ্বে ব্রাজিলের অবস্থান পঞ্চম। প্রায় ২০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যা দেশটিতে।  এরমধ্যে মুসলিমদের সংখ্যা হল ১৭ লাখের মত। যা ব্রাজিলের মােট জনসংখ্যার ৫-৬ শতাংশ।

গাণিতিক হিসাবে লাতিনের সর্ববৃহৎ এই দেশটিতে ইসলাম ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা কম মনে হলেও আনন্দের সংবাদ হচ্ছে, ব্রাজিলে মুসলমানের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।

সাওপাওলােতেই মাসে গড়ে ছয়জন মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে ।ব্রাজিলে ইসলাম ধর্মের আগমন ঘটে ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে।

বিখ্যাত পর্তুগিজ পরিব্রাজক ও আবিষ্কারক পেড্রো আলভারেস কারবাল যখন ব্রাজিল উপকুলে জাহাজ নােঙর করেন, তখন তার সঙ্গে বেশ কিছু স্বনামধন্য, দক্ষ, কর্মঠ ও পারদর্শী মুসলিম নাবিক ছিলেন। তন্মধ্যে শিহাবুদ্দিন বিন মাজেদ ও।

ইতিহাসের বলছে, তাদের হাত ধরেই ব্রাজিলে ইসলাম ও মুসলমানের আগমন ঘটে। তবে বিখ্যাত ব্রাজিলিয়ান ইতিহাসবিদ জোয়াকিন হেপিরাে দেশটিতে ইসলামের আগমনের ব্যাপারে ১৯৫৮ সালে একটি লেকচার দেন।

তিনি সেখানে উল্লেখ করেন, ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে পর্তুগিজদের ব্রাজিল আবিষ্কারের অনেক আগে আরব বণিক ও নাবিক ব্রাজিল আবিষ্কার করেন স্পেনে যখন মুসলিম সম্রাজ্য পতন হয়। তখন তারা সেখান থেকে ব্রাজিলে যেতে থাকে। বর্তমানে ব্রাজিলের প্রতিটি শহরেই মসজিদ আছে।

ব্রাজিলে মসজিদের সংখ্যা প্রায় ১৩০টি। ২০০০ সালের তুলনায় মসজিদের সংখ্যা এখন চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া শিশুদের ইসলামি জ্ঞান শিক্ষা দেয়ার জন্য রয়েছে মণ্ডব-মাদরাসা ও ইসলামিক স্কুল।

সরকার থেকেও নিয়মিত পাচ্ছে সহযােগিতা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা। রিও ডি জেনেইরােয় রয়েছে বৃহৎ ইসলামিক সেন্টার, ইসলামিক স্কুল, বেশ কয়েকটি বড় মসজিদ। সাওপাওলােতেও রয়েছে বিশাল মুসলিম কমিউনিটি। এছাড়াও বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মুসলিমদের সংখ্যা। সূত্র: ইন্টারনেট

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ