রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আফগানিস্তানের এক ইঞ্চি মাটিও নিয়ে কোনো চুক্তি নয়: প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বক্তা আমির হামজার ক্ষমা প্রার্থনা, সতর্ক করল জামায়াত আফগানের পানি ও বিদ্যুৎমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের আলেম প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ ধর্মীয় অনুশাসনের শিথিলতা পরিবারব্যবস্থা সংকটাপন্ন করে তুলছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত না দিলে খারাপ কিছু ঘটবে, হুমকি ট্রাম্পের আ.লীগকে দল হিসেবে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা উচিত : নাহিদ ইসলাম সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে

মালয়েশিয়ার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ভাসমান মসজিদ ‘সুলতানা জাহরা’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বেলায়েত হুসাইন: রুচি ও সৌন্দর্যবোধে মালয় মুসলিমদের সুনাম আছে বিশ্বজুড়ে। বিশেষত মসজিদ নির্মাণে তাদের রয়েছে নিজস্ব ঐতিহ্য ও রীতি। মালয়েশিয়ায় পর্যটকপ্রিয় জায়গাগুলোর মধ্যে ‘সুলতানা জাহরা’ মসজিদ অন্যতম।

খোলামেলা পরিবেশে নির্মিত দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদ মুসলিম ও অমুসলিম সব দর্শককেই সমানভাবে আকর্ষণ করে। সুলতানা জাহরা মসজিদ মালয়েশিয়ার প্রথম পূর্ণাঙ্গ ভাসমান মসজিদ। অনিন্দ্য ও আধুনিক নির্মাণশৈলী সমৃদ্ধ স্থাপনাটি কুয়ালা তেরেঙ্গানা শহর থেকে চার কিলোমিটার দূরে কুয়াল ইবে নদীর তীরবর্তী অবস্থিত।

মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯৯৩ সালে এবং তা সমাপ্ত হয় ১৯৯৫ সালে। একই বছরের জুলাইয়ে তা মুসল্লিদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ‘সুলতানা জাহরা’ মসজিদ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রয়াত সুলতান মাহমুদ আল-মুকতাফি বিল্লাহ শাহ।

আধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশেলে নির্মিত মসজিদটিকে শৈল্পিক কারুকাজ দ্বারা শোভিত করা হয়েছে। সৌন্দর্যবর্ধনে মেঝে ও দেয়ালে মার্বেল, চীনামাটির ফলক এবং মোজাইকের সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত সুলতানা জাহরা মসজিদে একসঙ্গে অন্তত দুই হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে। দূর থেকে দেখলে ‘সুলতানা জাহরা’ মসজিদটিকে মনে হয় যেন সমুদ্রকোলে জ্বলজ্বল করছে একটি পূর্ণচাঁদ—যার আলো প্রতিফলিত হচ্ছে পানির গভীর পর্যন্ত। সূত্র: আল জাজিরা ও উইকিপিডিয়া।

-এএ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ