বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫ ।। ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১০ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
আ. লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত অবস্থান চলবে: হাসনাত জুলাই গণহত্যা: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন সরকারের মধ্যস্থতায় হামিদের পালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে: নুর আ. লীগের বিচারে সরকারের নতুন উদ্যোগ, জানালেন উপদেষ্টা স্কুলে নৈতিক শিক্ষা ছোট থেকেই দেয়া উচিত : মাসউদুল কাদির সিলেটে খেলার মাঠ নিয়ে বিএসএফ-স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা যৌতুকবিহীন বিয়ে করায় ২০ নবদম্পতিকে উপহার দিল জামায়াত আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আলেমবিদ্বেষী বক্তব্যে ফটিকছড়িতে উমামা ফাতেমাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা সমমনা ইসলামী জোটের বৈঠকে ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত

মুসলিম মেয়েদের শিক্ষায় গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে: মোদি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ভারত সরকার সে দেশের মুসলিম মেয়েদের শিক্ষা ও ক্ষমতায়নের দিকে মনোনিবেশ করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বখ্যাত আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, টয়লেট না থাকার কারণে মুসলিম মেয়েদের ঝরে যাওয়ার হার ৭০ শতাংশেরও বেশি ছিল। সেজন্য বর্তমান সরকার ‘পরিষ্কার ভারত’ মিশনের আওতায় স্কুলগামী মেয়েদের জন্য আলাদা টয়লেট তৈরি করেছে। যার ফলে মুসলিম মেয়েদের স্কুল ড্রপ হ্রাস পেয়েছে অন্তত ৩০ শতাংশ।

সরকার মুসলিম মেয়েদের শিক্ষা এবং তাদের ক্ষমতায়নে খুব মনোযোগী জানিয়ে তিনি বলেন, গত ছয় বছরে প্রায় এক কোটি (১০ মিরিয়ন) মুসলিম মেয়ে শিক্ষার্থীকে সরকার বৃত্তি দিয়েছে। লিঙ্গের ভিত্তিতে কোনো বৈষম্য হওয়া উচিত নয়। প্রত্যেকের সমান অধিকার পাওয়া এবং সবাইকে দেশের উন্নয়নের সুবিধা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানায়, গত কয়েক দশকের মধ্যে মোদি হলেন ভারতের প্রথম কোনো প্রধানমন্ত্রী, যিনি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দিয়েছেন।

মোদি উনিশ শতকের সংস্কারক ও চিন্তাবিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, যে ব্যক্তি তার দেশের বিষয়ে উদ্বিগ্ন, তার প্রথম এবং সবার আগে কর্তব্য হলো মানুষের কল্যাণে কাজ করা।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, দেশ এমনভাবে এগিয়ে চলেছে যেখানে প্রতিটি নাগরিককে তার সংবিধান প্রদত্ত অধিকার সম্পর্কে আশ্বাস দেয়া হয় এবং ধর্মের কারণে কাউকে পেছনে রাখা হয় না। কোনো বৈষম্য ছাড়াই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে সরকার সুবিধা দিচ্ছে। নতুন ভারতে জাতি ও সমাজের উন্নয়নকে রাজনৈতিক দিক থেকে দেখা উচিত নয়।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ