রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টিকারী বক্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক 

যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে আজারবাইজানের সামরিক ঘাঁটিতে আর্মেনিয় সেনাদের গুলিবর্ষণ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আর্মেনিয়ার সেনারা গত বছরের যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ করে কালবাজার অঞ্চলে অবস্থিত আজারবাইজানের সামরিক ঘাঁটিতে গুলিবর্ষণ করেছে। রোববার আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘আর্মেনিয়ার সেনার কালবাজার অঞ্চলের জেইলিক ও ইমামবিনেসি গ্রামের মাঝখানে অবস্থিত আজারবাইজানের সামরিক অবস্থানে হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় কোনো আহত বা নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। এছাড়া ওই অঞ্চলের সামগ্রিক পরিস্থিতি আজারবাইজানি সেনাদের পূর্ন নিয়ন্ত্রণে আছে।

১৯৯১ সালে আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী নাগরনো-কারাবাখ বা উচ্চ কারাবাখ ও পার্শ্ববর্তী সাত অঞ্চল দখল করে নেয়। আন্তর্জাতিকভাবে এ অঞ্চল আজারবাইজানের এলাকা বলে স্বীকৃত।

২০২০ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর তারিখে আর্মেনিয়ার সেনারা আজারবাইজানের বেসামরিক জনগণ ও সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ চালায়। এ সময় আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী কয়েকটি মানবিক যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ করে।

এর ফলে ৪৪ দিনের ভয়াবহ যুদ্ধের সূচনা হয়। পরে ১০ নভেম্বরের এক চুক্তির মাধ্যমে এ যুদ্ধের অবসান হয়। এ যুদ্ধের সময় আজারবাইজান আর্মেনিয়ার দখল থেকে তাদের বেশ কয়েকটি শহর, তিন শ’র বেশি বসতি ও গ্রাম মুক্ত করে।

সূত্র: ইয়েনি সাফাক

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ