মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৪ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় নতুন প্রস্তাব আসছে : আলী রীয়াজ নবীজিকে নিয়ে কটূক্তি, সড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ স্বায়ত্তশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে পরমাণু শক্তি কমিশনের সংবাদ সম্মেলন AAOIFI ও CSBIB এর প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত ওয়াকফ বিল বাতিলের দাবিতে খেলাফতের গণমিছিল কাল দুই কলেজ শিক্ষার্থীদের মারামারি, আহত ৭ জন ঢামেকে নৈতিক শিক্ষা এখন কেবল মাদরাসায় পাওয়া যায় : ধর্ম উপদেষ্টা মাদ্রাসা ব্যবস্থাপনায় স্বেচ্ছাচারিতা: শিক্ষকের সম্মান কোথায়? ফিলিস্তিন ও রোহিঙ্গা ইস্যু বিশ্ব যেন উপেক্ষা না করে : প্রধান উপদেষ্টা মসজিদ নির্মাণে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান ফখরুলের

ফিলিস্তিনিদের ৭৪তম ‘নাকবা’ দিবস আজ, তাদের সাথে কী ঘটেছিল সেদিন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আজ ১৫ মে। ঐতিহাসিক ‘নাকবা’ দিবস। ১৯৪৮ সালের পর থেকে প্রতি বছর এই দিনটিকে অত্যন্ত দুঃখভরে স্মরণ করেন ফিলিস্তিনিরা। কেননা, ফিলিস্তিনিদের জন্য দিনটি অবমাননা ও বিপর্যয়ের।

‘নাকবা’ আরবি শব্দ। বাংলা তরজমা করলে এর অর্থ দাঁড়ায় ‘বিপর্যয়, দুর্ঘটনা ও দুর্ভাগ্য’। ৭৪ বছর আগে ১৯৪৮ সালের ১৫ মে ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়। তাদের ভূখণ্ড দখল করে অবৈধভাবে ইসরাইল নামের একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হয়। আর এই অবৈধ ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করতে ও ইহুদি বসতি স্থাপন করতে ৭ লাখ ৫০ হাজার সাধারণ ফিলিস্তিনিকে তাদের জন্মভূমি থেকে জোর করে উচ্ছেদ করা হয়।

সেই থেকে দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা ভাগ্য-বিপর্যয়ের দিন হিসেবে দেখে এবং বিপর্যয় তথা ‘নাকবা’ দিবস হিসেবে পালন করে। এরপর প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে তাদের স্বাধীকার লড়াই চলছে।

বিশ্লেষকেরা বলেন, নাকবা দিয়ে মূলত ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের ওপর জাতিগত নিধন বোঝানো হয়। ফিলিস্তিনিদের হত্যা ও তাড়িয়ে দিতে এ পর্যন্ত অন্তত ৭০টির মতো গণহত্যা চালিয়েছে ইসরাইলিরা।

নিজেদের জন্মভূমি ফিরে পেতে আজও লড়াই করছে ফিলিস্তিনিরা। সেদিন যাদের বাপ-দাদার ভিটে থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তারা আর কখনো সেখানে ফিরে যেতে পারেননি। ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তাদের বংশধরেরা গাজা, পশ্চিমতীর ও বিভিন্ন দেশের শরণার্থী শিবিরে বসবাস করছেন। ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার ৭৪ শতাংশ বর্তমানে শরণার্থী জীবনযাপন করছেন। সূত্র: আলকুদস

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ