শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
আল্লামা গহরপুরী রহ.-এর বাড়ির মসজিদের পুনঃনির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন আরবি শব্দের বাংলা প্রতিবর্ণায়ন নির্দেশিকা করতে ইফাবাকে তাগিদ ভারতীয় মুসলমানদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে : মুহিব খান ‘আইন মন্ত্রণালয় থেকে বিচারকদের ভয় দেখানো হতো’ একজন পাকিস্তানিরও ক্ষতি হলে ভয়াবহ পরিণাম হবে: খাজা আসিফ যুদ্ধ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে আসছেন না পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেহেলগামে পর্যটক হত্যার দায়ভার কি ভারত এড়াতে পারে? আ. লীগকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা করতে হবে : আমিরে মজলিস জর্ডানে নিষিদ্ধ হলো মুসলিম ব্রাদারহুড  নারী সংস্কার কমিশনের ইসলামফোবিয়া নিয়ে জাতীয় সেমিনার ৩০ এপ্রিল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কিছু অপপ্রয়োগ হয়েছে : আইনমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি হয় ২০১৮ সালে। এরপর ২০১৯ সালে করোনা শুরু হওয়ার পরে আমি দেখেছি এর কিছু-কিছু মিস ইউজ-এবিউজ বা অপপ্রয়োগ হচ্ছে। সবাই তো স্বীকার করে না। হ্যাঁ, লিজ ট্রাস সরি বলেছে। কিন্তু, এখন এই অপপ্রয়োগ অনেকাংশে কমে এসেছে। থানাই গেলেই মামলা নেয় না।

শনিবার রাজধানীর বনানীতে ঢাকা আর্ট গ্যালারিতে এডিটরস গিল্ড বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত ’ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বিতর্ক’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাকস্বাধীনতা বা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করার জন্য হয়নি। এটি জনস্বার্থেই হয়েছে। সংবিধানে ১৯৭৫ এরপর অনেক খেলাধুলা করা হয়েছে। কাজেই, যদি মনে করেন, এই আইন সাংবাদিকদের টার্গেট করে, তা না। যদি, এমন হয়, আপনাকে অপরাধের ভিত্তিতে তড়িৎ সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সে ক্ষেত্রে এই আইন জরুরি।

মন্ত্রী বলেন, ব্যাপারটা হচ্ছে আমাদের আইন আছে, সেটা কোর্টে জাজ হওয়ার সুযোগ আছে। কোনো অপরাধ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মধ্যে পড়ছে কিনা সেটা নির্ধারণ করার জন্য একটা সেন্টার থাকবে। তারপরে, সেটা আদালতে গড়াবে।

তিনি বলেন, ১৯৯০-৯২ সালে আমরা যখন উকালতি করতাম, ম্যাক্সিমাম ডিটেনশনের মামলা পরিচালনা করতাম। আজকে দেখেন ডিটেনশন নেই। তখন এমন ছিল যে ৩০ দিন বিনা বিচারে কাউকে আটক রাখতে পারে। পরবর্তীতে, আরও ৬০ দিন আটক রাখতে পারবে। এখন কিন্তু আর সেটি নেই।

-এএ


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ