শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ক্ষুধা-অপুষ্টিতে ৫১ শিশুর মৃত্যু, হামলায় প্রাণহানি আরও ৭০ দারুল মাআরিফের নতুন মহাপরিচালক আল্লামা ফুরকানুল্লাহ খলীল কামিল পরীক্ষায় বসেছেন ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী ‘মুসলিম উম্মাহ এক যোগ্য সন্তানকে হারালো’ ‘রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বিএনপির সালাহউদ্দিনের ভাবনা জাতিকে শঙ্কিত করেছে’  আল্লামা সুলতান যওক নদভীর  ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোক প্রকাশ নদভী আমৃত্যু ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে কাজ করেছেন: ধর্ম উপদেষ্টা নারী-পুরুষের জীবনব্যবস্থায় স্রষ্টার নির্ধারিত নীতিমালা অপরিহার্য লাখো মুমিনের গর্জনে কেঁপে উঠল সোহরাওয়ার্দীর বাতাস আল্লামা সুলতান যওক নদভীর জানাজায় জনতার ঢল

১১ বছর পর সিরিয়ার পরমাণু স্থাপনায় হামলার কথা স্বীকার ইসরায়েলের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: আজ থেকে ১১ বছর আগে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাত্র ৪ ঘন্টায় সিরিয়ার পরমাণু স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়ে পরমাণু স্থাপনা সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস করে দেয় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। প্রথম বারের মত আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করার কথা জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আফেখা আদ্রু।

সেনাবাহিনী মুখপাত্র জানান, ইলেক্ট্রনিক যুদ্ধবিমান ছাড়াও মোট আটটি এফ -১৬ এবং এফ-১৫ জঙ্গি বিমান হামলায় অংশ নেয়। লেজার বোমা ব্যবহার করে মোট ১৭ টন বিষ্ফোরক দ্রব্য নিক্ষেপ করা হয়। এবং পরমাণু চুল্লি সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস করে দেয়া হয়।

সেনামুখপাত্র আর জানান, রাজধানী দামেস্ক থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দূরে দেইর আজ-জুরে এলাকায় কয়েকটি পর্যায়ে পরমাণু চুল্লিটি নির্মাণ করা হয়েছিল।

এদিকে হিবরু ভাষায় প্রকাশিত বিভিন্ন গণমাধ্যম হামলা চিত্রও ভিডিও প্রকাশ করেছে।

হারেৎজ জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার সহযোগিতায় পাঁচ বছর ধরে পরমাণু চুল্লির কাজ সম্পন্ন করা হয়।

হারেৎজ আরও জানিয়েছে, সিরিয়ার পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস করা ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এহুদ উলমার্টের সবচেয়ে বড় সাফল্য।

সূত্র : ইয়েনি সাফাক


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ