শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ক্ষুধা-অপুষ্টিতে ৫১ শিশুর মৃত্যু, হামলায় প্রাণহানি আরও ৭০ দারুল মাআরিফের নতুন মহাপরিচালক আল্লামা ফুরকানুল্লাহ খলীল কামিল পরীক্ষায় বসেছেন ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী ‘মুসলিম উম্মাহ এক যোগ্য সন্তানকে হারালো’ ‘রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বিএনপির সালাহউদ্দিনের ভাবনা জাতিকে শঙ্কিত করেছে’  আল্লামা সুলতান যওক নদভীর  ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোক প্রকাশ নদভী আমৃত্যু ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে কাজ করেছেন: ধর্ম উপদেষ্টা নারী-পুরুষের জীবনব্যবস্থায় স্রষ্টার নির্ধারিত নীতিমালা অপরিহার্য লাখো মুমিনের গর্জনে কেঁপে উঠল সোহরাওয়ার্দীর বাতাস আল্লামা সুলতান যওক নদভীর জানাজায় জনতার ঢল

২০টি চারা রোপণ করলেই পরীক্ষায় পাবে অতিরিক্ত ২০ নম্বর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পাকিস্তানের জয়বায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জারতাজ গুল বলেছেন, গাছ লাগাতে সরকার শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দেয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী ২০টি চারা রোপণ করবে তারা পরীক্ষায় অতিরিক্ত ২০ নম্বর পাবে।

‘টেন বিলিয়ন ট্রি সুনামি প্লান্টেসন প্রজেক্ট’ নামে এ বিষয়ে পার্লামেন্টে একটি আইন পাশ করা হচ্ছে যার লক্ষ্য যুবকদের এই প্রকল্পে সম্পৃক্ত করণ।

মন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান পরিচ্ছন্ন এবং সবুজ পাকিস্তানের যে লক্ষ্য স্থির করেছেন তার অংশ হিসেবে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা যেনো তাদের কোর্স শেষ হওয়ার আগেই কমপক্ষে ২০টি করে গাছ রোপন করে সেই প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।

গত সপ্তাহে ইসলামাবাদে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সংরক্ষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যুবকদের জড়িত হবার বিষয়ে জোড় দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানের সবেচেয়ে বড় শক্তি হলো যুব সমাজ। পরিবেশ রক্ষায় তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা দরকার।

প্রস্তাবিত প্রকল্পটির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে গুল বলেন, শিক্ষাব্যবস্থার অংশ হিসাবে শিক্ষার্থীদের গাছ লাগানোর জন্য অতিরিক্ত নম্বর দেয়া হবে; জাতীয় ক্যাডেট কর্পস প্রোগ্রামের আওতায় যেভাবে অতিরিক্ত নম্বর যোগ করা হয় এটা হবে তার অনুকরণে।

তিনি বলেন, এই আইনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের জন্য ২০ টি চারা রোপণ বাধ্যতামূলক করবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা প্রশাসনগুলি সম্ভাব্য বৃক্ষরোপণ স্থান সনাক্ত করতে সহায়তা করবে।

মন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পের আওতায় প্রতি বছর কয়েক মিলিয়ন চারা রোপণ করা যেতে পারে, যা দেশের ভবিষ্যত এবং আগত প্রজন্মের জন্য এক মূল্যবান সম্পদ হিসাবে টিকে থাকবে।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ