শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ক্ষুধা-অপুষ্টিতে ৫১ শিশুর মৃত্যু, হামলায় প্রাণহানি আরও ৭০ দারুল মাআরিফের নতুন মহাপরিচালক আল্লামা ফুরকানুল্লাহ খলীল কামিল পরীক্ষায় বসেছেন ৪৩ হাজার শিক্ষার্থী ‘মুসলিম উম্মাহ এক যোগ্য সন্তানকে হারালো’ ‘রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বিএনপির সালাহউদ্দিনের ভাবনা জাতিকে শঙ্কিত করেছে’  আল্লামা সুলতান যওক নদভীর  ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোক প্রকাশ নদভী আমৃত্যু ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে কাজ করেছেন: ধর্ম উপদেষ্টা নারী-পুরুষের জীবনব্যবস্থায় স্রষ্টার নির্ধারিত নীতিমালা অপরিহার্য লাখো মুমিনের গর্জনে কেঁপে উঠল সোহরাওয়ার্দীর বাতাস আল্লামা সুলতান যওক নদভীর জানাজায় জনতার ঢল

চট্টগ্রামে পুলিশ সদস্যের কবজি বিচ্ছিন্ন করা আসামি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: চট্টগ্রামে পুলিশ কনস্টেবলের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া আসামি কবির আহামদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার বড় হাতিয়া পাহাড়ি এলাকা থেকে তাকে এক সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার কবির আহামদ (৩৫) লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের লালারখিল এলাকার আলী হোসেনের ছেলে। তার সহযোগীর নাম জানাতে পারেনি র‌্যাব।

বিষয়টি নিশ্চিত করে র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক নূরুল আবছার বলেন, পুলিশ সদস্যের কবজি বিচ্ছিনের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার ছায়া তদন্ত শুরু করে র‌্যাব। আসামিদের গ্রেপ্তারে গোয়েন্দা নজরদারি চালানো হয়। বৃহস্পতিবার ঘটনার মূল হোতা কবিরের লোহাগাড়া পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালানো হয়।র সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি চালানো শুরু করে সন্ত্রাসীরা। আত্মরক্ষার্থে র‌্যাব সদস্যরাও গুলি ছুঁড়ে। এক পর্যায়ে পিছু হটে সন্ত্রাসীরা। ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঘটনার মূল হোতা কুখ্যাত সন্ত্রাসী কবির ও তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিস্তারিত শুক্রবার জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, গত রোববার সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার লালারখিল এলাকায় মারামারি মামলার আসামি কবির আহামদকে গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। গ্রেপ্তার এড়াতে অভিযানে থাকা কনস্টেবল জনি খান ও মামলার বাদী আবুল হোসেনকে দা দিয়ে কোপ দেন কবির। এতে পুলিশ সদস্য জনি খানের বাম হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ওইদিন রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার কেয়াজুপাড়া এলাকা থেকে কবিরের স্ত্রী রুবি আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত ৭-৮জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে পুলিশ। আহত কনস্টেবল জনি খানের কবজি সংযোজন করা হয়েছে। তিনি এখন রাজধানীর বেসরকারি আল মানার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ