শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারী কমিশনের কিছু সুপারিশ মোটেও সমর্থনযোগ্য নয়: জামায়াত আমির নারী বিষয়ক প্রস্তাবনা বাতিল করতে হবে : হাবিবুল্লাহ মিয়াজি হেফাজতের মহাসমাবেশে কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী আল্লামা সুলতান যওক নদভীর ইন্তেকালে জামায়াত আমিরের শোক আল্লামা সুলতান যওকের জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য জরুরি নির্দেশিকা নারী কমিশন বাতিলসহ যে চার দাবিতে হেফাজতের মহাসমাবেশ শাপলা শহীদের বাবার বক্তব্যের মাধ্যমে হেফাজতের মহাসমাবেশ উদ্বোধন আল্লামা সুলতান যওকের জানাজা বিকেল ৪টায়, দাফন দারুল মাআরিফে ইসলাম ও নারী উন্নয়ন : একটি বাস্তবভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সৌদির কাছে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

যে পাঁচ দিন রোজা রাখা নিষেধ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: রোজা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। একজন মুসলিমকে ইসলামের যে মৌলিক বিষয়গুলো মেনে চলতে হয় তার একটি রোজা। বছরে এক মাস রোজা রাখা ফরজ। এছাড়াও পুরো বছর প্রত্যেক সপ্তাহ, মাস ও বিশেষ দিনে বেশ কিছু নফল রোজা রয়েছে। যা পালনে বিশেষ সওয়াবের কথা বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।

পবিত্র রমজানের ফরজ রোজার দিনগুলো ছাড়া যেকোনও দিন নফল রোজা রাখা যায়। তবে বছরে এমন পাঁচটি দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে ফরজ, নফল কোনও রোজাই রাখা যায় না। হাদিসে এদিনগুলোতে রোজা রাখাকে হারাম বলা হয়েছে।

ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও আইয়ামে তাশরিক

এই ৫ দিন হলো- ঈদুল ফিতরের (১ শাওয়াল) দিন। ঈদুল আজহার (১০ জিলহজ) দিন। তাশরিকের দিনগুলোতে রোজা রাখাও হারাম। অর্থাৎ জিলহজ মাসের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখের দিন।

আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, ‘নবী (সা.) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৯২; মুসলিম, হাদিস : ৮২৭)

আরেকটি হাদিসে আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তিনি বলেছেন, এ দুই দিনের রোজা রাখাতে নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। প্রথম দিন হলো- যখন তোমরা রোজা শেষ করো; আর দ্বিতীয় দিন হলো- যখন তোমরা কোরবানির গোস্ত খাবে। (বুখারি : ২/২৭২; হাদিস : ১৮৫১)

টিএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ