বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫ ।। ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১৯ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘আরপিও সংশোধনীর সাথে পিআর পদ্ধতি সংযুক্ত হলে নির্বাচনী অরাজকতা দূর হবে’ প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা সমকামী এক্টিভিস্ট কর্তৃক দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককে হত্যার হুমকি সত্য বলার কারণে সারজিসের বিরুদ্ধে বিএনপি মামলা করেছে: শায়খে চরমোনাই জুলাই আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে ফ্যাসিবাদের কবর দিতে হয় : এ্যানি সমীকরণ এখনো শেষ হয়নি: নাহিদ ইসলাম পৃথিবী এক ক্ষণস্থায়ী সরাইখানা ছাড়া কিছু নয় পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিমূলক সরকার কায়েম হবে: পীর সাহেব চরমোনাই  জেদের বশবর্তী হয়ে প্রকৃতির ক্ষতি করছে পাথর খেকোরা: আলী হাসান ওসামা ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে সংস্কার ও নতুন সংবিধান বাস্তবায়ন হবে না’

এইচএসসির ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মাঝপথে বাতিল হওয়া এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী ১৫ অক্টোবর বেলা ১১টায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে এই ফলাফলের কপি তুলে দেওয়া হবে। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে ফল।  

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানদের সংগঠন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি তপন কুমার সরকার সোমবার (৭ অক্টোবর) এই তথ্য জানিয়েছেন। 

আগেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং) হবে মাঝপথে বাতিল করা এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল।

এ প্রক্রিয়ায় একজন পরীক্ষার্থী এসএসসিতে একটি বিষয়ে যত নম্বর পেয়েছিল, এইচএসসিতে সেই বিষয় থাকলে তাতে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর বিবেচনায় নেওয়া হবে। আর এসএসসি ও এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় বিষয়ে ভিন্নতা থাকলে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় ৩০ জুন। ১৬ জুলাই পর্যন্ত পরীক্ষা ঠিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয়। পরে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলন সহিংস রূপ নিলে বাধাগ্রস্ত হয় এই পরীক্ষা। প্রথমে ১৮ জুলাইয়ের পরীক্ষা এবং পরে ২১, ২৩ ও ২৫ জুলাইয়ের পরীক্ষা স্থগিত হয়।

এর মধ্যে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। পরে দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সামগ্রিক পরিস্থিতির ভিত্তিতে বাকি পরীক্ষাগুলোর তারিখ বেশ কয়েকবার পরিবর্তন করা হয়। ১১ সেপ্টেম্বর বাকি পরীক্ষাগুলো নেওয়ার তারিখও ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে একদল শিক্ষার্থী স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। ২০ আগস্ট সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভবনের নিচে একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করে। পরে এসব পরীক্ষা বাতিল করা হয়।

চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি বোর্ড ও মাদরাসা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ