রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫ ।। ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ২ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি বিএনপির এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের পক্ষে ঐকমত্য : আলী রীয়াজ মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে মৃত্যুবরণকারীরা শহীদের মর্যাদাপ্রাপ্ত সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা’ স্থাপনের ব্যাপারে বিএনপির প্রস্তাবে একমত এবি পার্টি তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠানে ইতমিনান পাবলিকেশন্সের বই ৭ দফা দাবিতে ঢাকা আলিয়ার শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সাঁজোয়া যানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দুই ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা একটা নতুন সংবিধানের দাবিতে রাজপথে নেমেছি: নাহিদ ইসলাম রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মুসলিম উম্মাহর অবস্থান স্পষ্ট থাকতে হবে  অসুস্থ মাওলানা তাফাজ্জল হক আজিজকে দেখতে হাসপাতালে ইবনে শাইখুল হাদিস

হামাসের হাতে বন্দী নারীর মুখে ফিলিস্তিনী যুদ্ধাদের ভুয়সী প্রশংসা


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

।।জহিরুল ইসলাম।।

দখলদার ইসরায়েল আর মুক্তিকামী হামাসের মধ্যে চলছে ভয়াবহ যুদ্ধ। গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইসরায়েলি মিডিয়াগুলো হামাসের বিরুদ্ধে সরবরাহ করছে যতসব মিথ্যা তথ্য। হামাসের মুক্তিযোদ্ধাদের সন্ত্রাস আখ্যা দিয়ে তাদের দিকে ছুড়ে দিচ্ছে এমন সব অভিযোগের তীর, যেগুলোতে ইস রা য়েল লিপ্ত রয়েছে দীর্ঘ পঁচাত্তর বছর ধরে। ইস রা য়েলি মিডিয়াগুলোর মিথ্যার ভিতকে কাঁপিয়ে দিয়ে এবার সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলো অভূতপূর্ব এক ভিডিও। সেই ভিডিওতে কথা বলেছেন হামাসের হাতে বন্দী হয়ে পরবর্তী সময়ে মুক্তি পাওয়া এক ইসরায়েলী নারী। ভিডিওতে ওই নারী তার মুক্তি পাওয়ার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, হামাস যোদ্ধাদের সাথে যখন আমরা হেঁটে যাচ্ছিলাম,  তখন আমার ছোট্ট ছেলে নেগেভ ছিল তাঁদের একজনের কাঁধে। আর মেয়ে এশেল ছিল আমার কোলে।

বিস্ময় প্রকাশ করে ইসরায়েলি নারী বলেন, যে সুরক্ষিত ঘরে তারা আমাকে এবং আমার দুই শিশুকে রেখেছিল, সেখান থেকে বের করার সময় তাঁরা আমার প্রতি সম্মান দেখিয়ে কিছু কাপড় দেয়; যেন আমি আমার দেহাবয়ব পুরোপুরি আবৃত করে নেই। এরপর তাঁরা আমাকে আমার বাড়িতে ফিরে যেতে বলে।

ফিরে আসার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ওই নারী কেঁদে কেঁদে বলেন, নিরাপত্তা প্রাচীরের ওপাশে আমি ছিলাম গা জার উপকণ্ঠে। শহরের বাড়িগুলো ছিল আমার সামনে। এখানেই তাঁরা আমার ছেলেকে কাঁধ থেকে নামিয়ে আমাদের ঘরে ফিরে যেতে বলে। এভাবে আমরা নিরাপদে ফিরে এসেছি।

ওই নারী আরও বলেন, তারা আমার কাছে ভিড়েনি কখনোই। আমাকে বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে। আমি খুব শান্তভাবে আমার ঘরে ফিরে এসেছি। তাঁদের কথায় আমি আশ্বস্ত ছিলাম যে, বাড়িতে ফিরতে পারব।
সূত্র: আল জাজিরা

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ