বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামি আইন চালু হলে অধিকার নিয়ে আন্দোলন করতে হবে না: মুজিবুর রহমান পাবলিক ট্রান্সপোর্টে যৌন হয়রানি: নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন ৯ জেলায় জনবল নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ গ্রুপ  ‘আমেরিকা কিছুটা সার্বভৌমত্ব হারিয়েছে’, জোহরান মামদানির জয়ে ট্রাম্পের প্রথম প্রতিক্রিয়া চব্বিশের যুবশক্তিকে নিয়েই ইনসাফের বাংলাদেশ গড়তে চাই মাসনা মাদরাসার  বার্ষিক মাহফিল—আত্মশুদ্ধি ও রূহানিয়্যাতের মহামিলন সৌদিতে সভা-সমাবেশ নিয়ে কঠোর সতর্কতা বাংলাদেশ দূতাবাসের ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয় জোহরান মামদানির প্রধান উপদেষ্টার কাছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দল স্মারকলিপি দেবে আজ প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে তামাক নিষিদ্ধের ঘোষণা দিল মালদ্বীপ

কুয়েতের নতুন প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেম 

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

কুয়েতের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেলেন ড. শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল-সালেম আল-সাবাহ। সম্প্রতি কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহ'র ইন্তেকালের পর নতুন আমির হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। কুয়েতের আমির একটি আমিরি ডিক্রি জারির মাধ্যমে ডিক্রি জারির মাধ্যমে শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।  


কুয়েত নিউজ এজেন্সি (কুনা) জানায়, বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) কুয়েতের আমির একটি আমিরি ডিক্রি জারি করেন। তাতেই ডক্টর শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল-সালেম আল-সাবাহকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়। এছাড়া ডিক্রিতে শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমকে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়।


শেখ মোহাম্মদ সাবাহ আল সালেমের জন্ম ১৯৫৫ সালে। তিনি কুয়েতের ১২তম আমির শেখ সাবাহ আল সালেম আল সাবাহর চতুর্থ ছেলে। ১৯৬৫-১৯৭৭ সাল পর্যন্ত কুয়েতের আমির ছিলেন তার বাবা। 

নতুন এ প্রধানমন্ত্রী ক্যালিফোর্নিয়ার ক্লেরমন্ট কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও মধ্যপ্রাচ্য স্টাডিজে পিএইচডি ডিগ্রি নেন। এর আগে ২০২২ সালের ১৯ জুলাই তাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী পদে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি কুয়েতের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এছাড়া তিনি ১৯৯৩-২০০১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে কুয়েতের রাষ্ট্রদূত পদে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত তিনি কুয়েতের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।

এরপর ২০০৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকেই তিনি দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান। কুয়েত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে এর প্রতিবাদে ২০১১ সালের ১৮ অক্টোবর পদত্যাগ করেন তিনি। পদত্যাগের পর তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং ফেলো হিসেবে কাজ শুরু করেন। 

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ