রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাতিসংঘ অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী আরও দুই নেতা যেসব দেশ ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে  ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া জাগো হে কওমি তারুণ‍্য! রাতেই ঢাকাসহ তিন অঞ্চলে ঝড়ের আভাস অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে উদ্বৃত্ত সৃষ্টি: বাণিজ্য উপদেষ্টা চবির আরবি বিভাগের নতুন সভাপতি অধ্যাপক ড. গিয়াস উদ্দিন তালুকদার ডেঙ্গুতে একদিনে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৪০ সিরাতকে ধারণের মাধ্যমেই সত্যিকার পরিবর্তন সম্ভব: ধর্ম উপদেষ্টা সিরাতুন্নবী (সা.) সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার লাইভ ড্র অনুষ্ঠান ২৩ সেপ্টেম্বর

ভারতকে শান্তিপূর্ণ পথ বেছে নেওয়ার আহ্বান কাতারের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

উত্তপ্ত ভারত পাকিস্তান পরিস্থিতি। পাল্টাপাল্টি হামলার মাধ্যমে যুদ্ধে জড়িয়েছে দুই দেশ। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্করের সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান বিন জাসিম আল থানি।

বুধবার (০৭ মে) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কাতার। দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান বিন জাসিম আল থানি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বেছে নেওয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে জানায়, শেখ মোহাম্মদ চলমান উত্তেজনা সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং পারস্পরিক সম্মান ও সংলাপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে কাতারের সহযোগিতা ও মধ্যস্থতা করার প্রস্তুতির কথা জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, কাতার বিশ্বাস করে যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনের একমাত্র পথ হলো আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খোঁজা। শেখ মোহাম্মদ জোর দিয়ে বলেন, সংঘাত নয়, বরং শান্তি এবং পারস্পরিক সহযোগিতাই দক্ষিণ এশিয়ায় স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে।

এই ফোনালাপ এমন এক সময় হলো, যখন ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর মাধ্যমে পাকিস্তানে চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে ফুল স্কেলে যুদ্ধের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে উভয় পক্ষই সীমান্তে সেনা মোতায়েন বৃদ্ধি করেছে এবং কূটনৈতিক সম্পর্কের আরও অবনতি ঘটেছে।

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ