রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক  শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিচ্ছে: তারেক রহমান সংবিধান সংশোধন ছাড়া নির্বাচন হলে সেটি প্রহসনের হবে : বুলবুল

যেসব কারণে ঘুমানোর সময় গলা শুকায়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যায় ভোগেন। কারো আবার রাতে ঘুম ভেঙে পানির পিপাসা লাগে। কখনও আবার সকালে ঘুম ভেঙেও পানি পিপাসা লাগে কারো কারো। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে এর কারণ খুঁজে বের করা দরকার। কারণ অনেক সময় শারীরিক কোনো সমস্যা থাকলে ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যেমন-

মূলত জেরোস্টোমিয়া নামের রোগের কারণে মুখে লালা কমে যায়। তখন ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

যাদের অ্যাজমার সমস্যা থাকে তারা নাকের বদলে অনেক সময় মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেন। ঘুমোনোর সময়ও হা করে থাকেন। এতে মুখের লালা শুকিয়ে যায় এবং ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

ডায়াবেটিস রোগীদেরও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাতে গলা শুকিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলেও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা অতিরিক্ত ঘামেন। ফলে সহজেই গলা শুকিয়ে যায়।

যারা ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদেরও এই সমস্যা হতে পারে। জার্নাল অফ ডেন্টাল রিসার্চের পরীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৩৯ শতাংশ মানুষের মুখের লালা উৎপাদন কমে যায়। থকন ঘন ঘন পানি পিপাসা পায়।

পেটের সমস্যা বা পানিশূন্যতা হলেও গলা শুকিয়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যা হলে কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। যেমন-
ধূমপান থেকে বিরত থাকুন

অতিরিক্ত চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তাও ত্যাগ করতে হবে।
বেশি অ্যালকোহল পানে এই সমস্যা দেখা যায়। এ কারণে অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ