সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৩০ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
স্পেন জমিয়তের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত ভারতকে ১৯৬৫ সালের মতো জবাব দেবে পাকিস্তান: মাওলানা ফজলুর রহমান ‘৩ মে’র মহাসমাবেশ হবে তৌহিদি জনতার গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’ ৩ মের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজত আমিরের আহ্বান হজ অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ইসলামবিরোধী কবিতা লিখে নির্বাসিত, ৫০ বছরেও ফিরতে পারেননি দেশে তিন পুরুষের জমিয়ত উত্তরসূরী মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী আজ হজ ফ্লাইট উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা হেফাজতের খুলনা মহানগরী সভাপতি মাওলানা সাখাওয়াত, সম্পাদক গোলামুর রহমান যুদ্ধের মাঝে যৌথ অস্ত্র উৎপাদন: ভারত-ইসরায়েল সামরিক সম্পর্কের বিবর্তন

মাস্ক না পরলে জরিমানা, জেলও হতে পারে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) থেকে মাস্ক পরতে হবে, মাস্ক না পরলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করা হবে এবং জেল পর্যন্ত হতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

বুধবার (১২ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিসিয়ান অ্যান্ড সার্জন্স (বিপিসিএস) প্রাঙ্গণে অ্যাম্বুলেন্স ও কম্পিউটার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

জাহিদ মালেক বলেন, ‌‘করোনা প্রতিরোধে সরকার ১১ দফা নির্দেশনা দিয়েছে। আগামীকাল থেকে এগুলো বাস্তবায়ন শুরু হয়ে যাবে। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ধর্মীয় সামাজিক এবং রাজনৈতিক সভা সমাবেশ সীমিত এবং বন্ধ করা, নিরুৎসাহিত করা। বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি, দোকানপাটসহ
প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে মাস্ক পরতে হবে, মাস্ক না পরলে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করা হবে এবং জেল পর্যন্ত হতে পারে। দোকানপাটও ৮টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়ার বিষয় রয়েছে'।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ‘গণপরিবহনে যারা যাতায়াত করবেন, তাদেরকেও মাস্ক পরতে হবে। মাস্ক ছাড়া কেউ গণপরিবহনে উঠবেন না, এমন নির্দেশনা রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের পর্যটনকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে, বিভিন্ন ধরনের ভীড় এড়িয়ে যেতে হবে। যারা বিভিন্ন কাজে কর্মে বাইরে যান, তাদের মাস্ক পরা এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি'।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সক্ষমতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনার সংক্রমণ বাড়ালে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। হাসপাতাল চিকিৎসক-নার্সদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হবে। হাসপাতালের শয্যা পেতে সমস্যা হবে। করোনায় মৃত্যুর হারও বেড়ে যাবে। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটা দেশের ওই একটা নির্দিষ্ট সক্ষমতা রয়েছে। আমরা হাসপাতালের বেড যতই বাড়াই কোনটাই আনলিমিটেড না, সবকিছুরই একটি লিমিটেশন রয়েছে। সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশিদ আলম।

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ