আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: খেলাফত মজলিসের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেছেন, ভারত থেকে আসা ঢলের পানিতে সিলেট নগরীসহ সিলেট-সুনামগঞ্জের অধিকাংশ এলাকা বন্যা প্লাবিত। এখনো হু হু করে বাড়ছে বানের পানি। বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষ অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে কালাতিপাত করছে। সিলেটের বন্যাদুর্গতদের সাহায্যে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
তিনি আরও বলেন, বন্যা কবলিত সিলেট-সুনামগঞ্জকে দুর্গত এলাকা ঘোষণা করে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ত্রাণ তৎপরতা শুরু করতে হবে। জরুরীভিত্তিতে পর্যাপ্ত সরকারী ত্রাণের ব্যবস্থা করতে হবে। একই সাথে সমাজের সমার্থবানদের ত্রাণ তৎপরতার ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
শনিবার (২১ মে) বিকেলে খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমীরে মজলিস অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাকের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- নায়েবে আমীর মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল হালিম, যুগ্মমহাসচিব এডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন, অধ্যাপক মোঃ আবদুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, অধ্যাপক মাওলানা আজীজুল হক, হাজ নূর হোসনে, খন্দকার শাহাব উদ্দিন আহমদ, মাওলানা আবদুল হক আমিনী, মাওলানা সাইফউদ্দিন আহমদ খন্দকার প্রমুখ।
বৈঠকে সিলেটের বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ তৎপরতার জন্য সংগঠনের যুগ্মমহাসচিব এডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইনকে আহবায়ক ও মুহাম্মদ মুনতাসির আলীকে সদস্যসচিব করে ৭ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় ত্রাণ কমিটি গঠন করা হয়।
-এএ