সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
কাদিয়ানিদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করুন: সম্মিলিত খতমে নবুওয়াত পরিষদ গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মরক্কোতে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ দাওয়াত ও তাবলিগের নীরব বিপ্লব ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া গ্রেপ্তার এড়াতে বাস পাল্টায়, গন্ধে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ধরা খেল তরুণী দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সত্তর হাজার কালেমা পড়লে কি মাগফিরাত পাওয়া যায়? ঢাবির হল রিডিংরুমে বসছে এসি, সংস্কার হবে ক্যান্টিনও: ডাকসু জিএস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা মাদরাসা ছাত্রী, অভিযুক্ত জামায়াতকর্মী গ্রেপ্তার. ইসলামকে একটি বার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ শায়খে চরমোনাইয়ের

‘দেশে চালের অভাব নেই: কৃষকরা ধানের ন্যায্যমূল্য পাবে, ভোক্তারা সুবিধা পাবে’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: দেশে কোনো চালের অভাব নেই মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, করোনার সময়ও আমরা মোকাবিলা করতে পেরেছি। আমরা আশা করছি কৃষকরা ধানের ন্যায্যমূল্য পাবে এবং ভোক্তারা সুবিধা পাবে।

আজ মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টায় নওগাঁ সার্কিট হাউসে আগামী ১ সেপ্টেম্বর সারাদেশে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি এবং টিসিবির কার্ড ধারীদের মাঝে চাল ও আটা বিতরণ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলেন খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৫৩১ মেট্রিক টন চাল মজুত আছে। আরো দু’দিন চাল সংগ্রহের সময় আছে। এ দু’দিনে আরো প্রায় ৫০ হাজার চাল সংগ্রহ হবে। এতে করে শতভাগ চাল সংগ্রহ হবে বলে আমরা আশাবাদী। তবে খোলা বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় সংগ্রহ কম হয়েছে। তবে ৫০ শতাংশ সংগ্রহ হবে বলে আশাবাদী।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের হিসাবে বাইরে বাজারে চালের দাম কেজিতে ৫-৬ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। ভোক্তাদের কষ্ট না দিতে সাশ্রয়ী মূল্যে সারাদেশে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু করা হচ্ছে। আগে ৮১৩টি ওএমএস কেন্দ্র চালু ছিল এবং ১ মেট্রিক টন চাল বিক্রি করা হতো। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে সারাদেশে ২ হাজার ৩৬৩টি কেন্দ্রে ২ মেট্রিক টন চাল বিক্রি করা হবে।

এছাড়া ঢাকা মহানগরিতে ৫০টি ট্রাকে ৩০ টাকা কেজি দরে সাড়ে তিন মেট্রিক টন চাল বিক্রি হবে। টিসিবি কার্ডধারীদেরও অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং মাসে ৫ কেজি করে ২ বার চাল বিক্রি হবে বলে তিনি জানান।

তিনি বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে ১০ হাজার ১১০ জন ডিলারের মাধ্যমে ৫০ লাখ পরিবারের মাঝে ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে ৩০ কেজি চাল বিক্রি হবে। খাদ্যবান্ধবদের জন্য স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে ৮০ শতাংশ যাচাই-বাছাই কাজ প্রায় শেষ। এতে করে অবৈধভাবে ব্যবহার করতে পারবে না।

ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সুবিধাভোগীরা বাজারে চাল কিনতে না গেলে স্বাভাবিকভাবেই চালের দাম কমে আসবে বলে মনে করেন মন্ত্রী।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এ বছর আউশ ধান ভালো হয়েছে। অনেকেই জানিয়েছে আমন ধানের চাল থেকে আউশের চাল অনেকটা ভালো। এ ধানে মরা দানা নাই।

এ সময় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবীর ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব রফিকুল ইসলামসহ জেলার বিভিন্ন মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ