সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
কাদিয়ানিদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করুন: সম্মিলিত খতমে নবুওয়াত পরিষদ গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মরক্কোতে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ দাওয়াত ও তাবলিগের নীরব বিপ্লব ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া গ্রেপ্তার এড়াতে বাস পাল্টায়, গন্ধে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ধরা খেল তরুণী দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সত্তর হাজার কালেমা পড়লে কি মাগফিরাত পাওয়া যায়? ঢাবির হল রিডিংরুমে বসছে এসি, সংস্কার হবে ক্যান্টিনও: ডাকসু জিএস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা মাদরাসা ছাত্রী, অভিযুক্ত জামায়াতকর্মী গ্রেপ্তার. ইসলামকে একটি বার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ শায়খে চরমোনাইয়ের

মাদারীপুরে পাঁচ দিন ধরে মাদরাসাছাত্র নিখোঁজ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুরের ধুলগ্রাম থেকে পাঁচ দিন ধরে এক মাদরাসাছাত্র নিখোঁজ রয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সন্তানকে ফিরে পেতে ছাত্রের মা মাদরাসার বারান্দায় বসে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। এসময় মাদরাসা কর্তৃপক্ষও উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, গত ১৫ নভেম্বর শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার থানতলী এলাকার ভাড়া বাসা থেকে ধুলোগ্রাম মাদরাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র আব্দুল আহাদ ওরফে রিমন মাদরাসার উদ্দেশ্যে বের হয়। রাতে তার মা ফোন দিলে ওই ছাত্রকে পাওয়া যায়নি। পরে মাদরাসা কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে তারাও রিমনের খোঁজ দিতে পারেনি। পরের দিন ১৬ নভেম্বর ছেলের সন্ধান চেয়ে মাদারীপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। কিন্তু তারপরেও ছাত্রের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এরই মধ্যে আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের কাছে খোঁজ নিয়েও সন্ধান মেলেনি।

পাঁচ দিন হলেও সন্তানকে না পেয়ে পাগলপ্রায় রিমনের পরিবার। মঙ্গলবার দুপুরে মাদরাসায় বসে সংবাদ সম্মেলনে করে সন্তান ফিরে পেতে তার মা আকুতী জানান। এসময় মাদরাসার কর্তৃপক্ষও উপস্থিত ছিলেন। তারাও ছাত্রের সন্ধান দাবি করেন।

আব্দুল আহাদ ওরফে রিমন মাদারীপুর সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের আবুল সরদারের ছেলে। তার বাবা ইতালিপ্রবাসী।

সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজের মা আয়েশা বেগম বলেন, আমার ১৪ বছরের ছেলে আব্দুল আহাদ ওরফে রিমন কারো সাথে খাবার ব্যবহার করেনি। আমার কোন শত্রুও নাই। কেউ কিছু দাবিও করেনি। কিন্তু তারপরেও কেন আমার সন্তান নিখোঁজ থাকবে। অনেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করেছি, কিন্তু তাকে পাইনি। থানা পুলিশও কোন চেষ্টা করছে না। নাহলে কেন আমার সন্তানটি ফিরে পাচ্ছি না। আমার সন্তানকে ফিরে পেতে চাই।

সদর থানার ওসি আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, থানায় জিডি করেছে। আমরাও চেষ্টা করছি, সারদেশের থানাগুলোতে ওই ছেলে ছবি পাঠানো হয়েছে।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ