বুধবার, ০৭ মে ২০২৫ ।। ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৯ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
সামরিক হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের ভারতকে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বন্ধ করতে হবে: ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ হজযাত্রীদের সবধরনের সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ সৌদি যুবরাজের নারী কমিশন ইসলামিক চিন্তাবিদদের সমন্বয়ে পুনর্গঠন করতে হবে ইসলামী ঐক্যজোটের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসলামী আন্দোলন আইসক্রিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ভালো? অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাবে ইসলামী আন্দোলনের ঐকমত্য, কয়েকটিতে দ্বিমত কোনো সন্ত্রাসী যেন দেশে প্রবেশ করতে না পারে: আইজিপি পল্টনে কুরআন শিক্ষা বোর্ডের কার্যকরী সদর দফতর উদ্বোধন পরিবারের ১০ সদস্য হারিয়ে বললেন- ‘আমিও যদি সুখী কাফেলায় শরিক হতাম!’

ক্ষমতায় গিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের আশাবাদ প্রধানমন্ত্রীর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় যেয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে।

শনিবার (৮ জুলাই) বিকাল ৫টায় গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

এ সময় ক্ষমতায় থেকে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও এর আগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আওয়ামী লীগ উদযাপন করবে এই প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের লক্ষ্য, উন্নয়ন-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। এর বাইরে যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা লুটের রাজত্ব কায়েম করেছে। কাজেই দেশের মানুষকেই চিন্তা করতে হবে, তারা কী করবেন?’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন এলে তারা বিভিন্ন রকম টালবাহানা শুরু করে। এসবও জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। নির্বাচনে জনগণ ভোট দেবে। আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দেবো—এই স্লোগানও কিন্তু আমরাই প্রণয়ন করেছি। এছাড়া ভোট জনগণের মৌলিক ও সাংবিধানিক অধিকার। জনগণ যাকে ভোট দেবে, তারাই ক্ষমতায় আসবে বলে আমরা মনে করি।’

৯ বছর সিনেমা হল থাকার পর আপন রূপে ফিরলো ইসলামিক সেন্টার করাচি

তিনি বলেন, ‘২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী আওয়ামী লীগ উদযাপন করবে, এ লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করি। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে পালন করবে, আমি এটা চাই।’

তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় ছিল বলে উন্নয়নের সুফল জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পেরেছি। সরকারের ধারাবাহিকতা না থাকলে এটা সম্ভব হতো না।’

২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রতি ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনি আইনে আছে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হওয়া যায়। এই আইন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও আছে।’


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ