বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৫ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ এক পারা পর্যন্ত সবক দিতো হাফেজ তালহা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: মুহাম্মদ আবু তালহা। ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার গোড়াইল গ্রামে তার বাড়ি। তার বাবা হাবিবুর রহমান ও মা হুসনে আরা বেগমের তিন সন্তানের মধ্যে সবার বড় সে। বাড়ির মায়া ত্যাগ করে পড়ালেখা করে রাজধানীতে।

বারিধারা নতুন বাজারস্থ মাদানি এভিনিউ সংলগ্ন মারকাযুল কুরআন ঢাকার হিফজ বিভাগের ছাত্র সে। মাত্র ১০৫ দিনে পবিত্র কুরআন শরিফের পুরো ৩০ পারা হিফজ শেষ করেছ তালহা এখন খবরের শিরোনাম।

এতে প্রকাশ পেয়েছে পবিত্র কুরআনের অলৌকিকতা। আল্লাহ বলছেন, তিনি বান্দার জন্য পবিত্র এ কালামকে সহজ থেকে সহজতর করেছেন। আর হাফেজ আবু তালহার প্রতিভা আবারও প্রমাণ করল সেইকথা।

বিস্ময় বালক তালহার বয়স মাত্র ৭ বছর ৬ মাস। এই বয়সের বাচ্চারা খেলাধুলা করেই মূল্যবান সময়গুলো নষ্ট করে। মহান আল্লাহ তায়ালা এভাবেই তাদের শিশুমনকে হয়তো তৈরি করেছেন।

কিন্তু হাফেজ তালহা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। আল্লাহর রহমত ও নিজের অক্লান্ত পরিশ্রম তাকে সফলতা এনে দিয়েছে। সে প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৫ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ এক পারা পর্যন্ত সবক দিয়েছে। গত ৩১ জুলাই সে খতম শেষ করে।

হাফেজ তালহার উস্তাদ ও মারকাযের হিফজ বিভাগের প্রধান হাফেজ আবু হুরায়রা বলেন, ছেলেটি অসম্ভব মেধাবী, এমন মেধা সবার হয় না।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ