মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

শিশুকে সালাম শেখাতে সালাম দিন


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

 

মুফতি আরিফুল ইসলাম

আসসালামু আলাইকুম। শান্তির বার্তা। অভিভাদনের সর্বত্তোম পন্থা হল সালাম। দেখা হলেই অপর মুসলমানকে সালাম দেয়া ঈমানী দায়িত্ব। হিংসা বিদ্ধেস দূর হয়। ভেদাভেদ দূর হয়ে পরস্পরে প্রীতির বন্ধন তৈরী হয়। সালামে রয়েছে অপরের জন্য রহমত ও কল্যানের প্রার্থনা। সালামে রয়েছে জিকিরের অফুরন্ত সওয়াব।  

দু:খ ও পরিতাপের কথা হলো সালামের পরিবেশ তৈরী হলেই দেখা যায়, বড়রা ছোটদের সালামের  অপেক্ষা থাকে। বিশেষ করে শিশুদের সালাম দেয়ার প্রয়োজনই মনে করা হয় না।

প্রিয় নবীজি সা.-এর অভ্যাস

প্রিয় নবীজি সা. শিশুদের আগে আগে সালাম দিতেন। এতে শিশুদের মধ্যে সালাম দেয়ার অভ্যাস তৈরী হত। এছাড়া ছোটদেরকে সালাম দেওয়া কোমল হৃদয় ও স্নেহশীলতার পরিচয়।

হাদীস : হযরত আনাস ইবনে মালেক রা.  থেকে বর্ণিত। একবার তিনি একদল শিশুর পার্শ্ব দিয়ে অতিক্রম করাকালে তাদের সালাম দিয়ে বললেন, নবী সা. এমন করতেন। ( এভাবে তিনি বাচ্চাদের সালাম দিতেন)  বোখারী শরীফ-৬২৪৭

অবশ্য শিশু সালামের উত্তর না দিলে গোনাহগার হবে না। কারণ, সে শরীয়তের ভারপ্রাপ্ত নয়। তবে শিশু বড়কে সালাম দিলে উত্তর দেওয়া জরুরী।

এমআই/

 

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ