সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫ ।। ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১০ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য-সমঝোতা কতদূর? গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী উত্তর-এর সমাবেশ  আদর্শিক বিরোধে গণ-অভ্যুত্থানে কারো অবদান অস্বীকার করা উচিত নয় : মাহফুজ আলম ইসলামি চার রাজনৈতিক দলের লিয়াঁজো কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত ‘স্বৈরতন্ত্র ও স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপের জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’ মোবাইলে লাউডস্পিকারে কথা বলা; ইসলাম কি বলে: শায়খ আহমদুল্লাহ জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিস্ফোরণ: রাষ্ট্রপতি মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে ড. শোয়াইব আহমদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা সব ধরনের দূষণ রোধে আলেম-ওলামার সহযোগিতা চায় সরকার

মালয়েশিয়ায় ভবনধস, নিহত ৩ বাঙালী নিখোঁজ ৪

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার পেনাং শহরে ভয়াবহ ভবন ধসে এখন পর্যন্ত ৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু । উদ্ধারকারী দল ধারণা করছে ৪ শ্রমিক নিখোঁজ মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে ৩ বাংলাদেশি নিহত, নিখোঁজ রয়েছেন ৪ জন। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। ধসে পড়া এই নির্মাণাধীন ভবনের সকল শ্রমিকই বাংলাদেশি ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ভবন ধসে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। বুধবার (২৯ নভেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস এবং ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৯.৪৫ মিনিটের দিকে মালয়েশিয়ার পেনাংয়ে নির্মাণাধীন একটি ভবন ধসে পড়ে বলে জানানো হয় প্রতিবেদনে। সেই ঘটনার পর উদ্ধারকারীরা এখনও চারজন নিখোঁজ শ্রমিকের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের নিচে সন্ধান করছেন।

পেনাংয়ের ডেপুটি পুলিশ প্রধান মোহাম্মদ ইউসুফ জান মোহাম্মাদ বলেন, এখনও পর্যন্ত উদ্ধারকারীরা আটকে পড়া ৯ শ্রমিকের মধ্যে পাঁচজনকে খুঁজে পেয়েছেন।

ঘটনাস্থলে ১৪ টন ওজন এবং ১২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্তম্ভ আরো ১৪টি স্তম্ভের ওপর ধসে পড়লে ভবনটি ধসে যায়। নির্মাণ-স্থানটিতে ১৮ জন শ্রমিক ছিলেন। তার মধ্যে ৯ জন ওই সময় নামাজ পড়তে যান বলে জানান তিনি।

উপপুলিশ প্রধান আরো জানান, এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরেকজন হাসপাতালে পৌঁছালে মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত আরো ২ জনকে পেনাং হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের ধারণা ধসে পড়া ভবনে আরো ৪ জন শ্রমিক ফাঁদে আটকে পড়ে আছেন। ভবনটিতে কর্মরত সব শ্রমিকরাই বাংলাদেশি।

পেনাং ফায়ার এন্ড রেস্কু বিভাগের উপ পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে এবং কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ পড়ে যাওয়া স্তম্ভগুলো খুবই ভারি। সেগুলো সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের আরো বড় ও শক্তিশালি উদ্ধার যন্ত্র প্রয়োজন সেগুলো সরাতে এবং আটকে পড়াদের কাছে পৌঁছাতে।

অন্যদিকে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের শাইক ইসমাইল আলাউদ্দীন বলেছেন, তারা এখনও দুর্ঘটনায় হতাহতদের বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য অপেক্ষা করছেন।

তিনি বলেছেন, আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও তথ্য জানার আগে আমরা কোনও ধরনের বিবৃতি দিতে পারি না। আমি ঠিকাদারকে ক্ষতিগ্রস্তদের বিবরণ দিতে বলেছি। যদিও আমরা জানি, তারা বাংলাদেশ থেকে এসেছে, তবে কোনও বিবৃতি দেওয়ার আগে তাদের পরিচয় শনাক্ত করার জন্য আমাদের নথি দরকার।

মালয়েশিয়ার পেনাং শহরে এক ভয়াবহ ভবন ধসে এখন পর্যন্ত ৩ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও উদ্ধারকারী দল ধারণা করছে ৪ শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। ধসে পড়া এই নির্মাণাধীন ভবনের সকল শ্রমিকই বাংলাদেশি ছিলেন।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাতে ভবন ধসে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। বুধবার পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস এবং ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৯.৪৫ মিনিটের দিকে মালয়েশিয়ার পেনাংয়ে নির্মাণাধীন একটি ভবন ধসে পড়ে। সেই ঘটনার পর উদ্ধারকারীরা এখনও চারজন নিখোঁজ শ্রমিকের খোঁজে ধ্বংসস্তূপের নিচে সন্ধান করছেন।

পেনাংয়ের ডেপুটি পুলিশ প্রধান মোহাম্মদ ইউসুফ জান মোহাম্মাদ বলেন, এখনও পর্যন্ত উদ্ধারকারীরা আটকে পড়া ৯ শ্রমিকের মধ্যে পাঁচজনকে খুঁজে পেয়েছেন।

ঘটনাস্থলে ১৪ টন ওজন এবং ১২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি স্তম্ভ আরো ১৪টি স্তম্ভের ওপর ধসে পড়লে ভবনটি ধসে যায়। নির্মাণ-স্থানটিতে ১৮ জন শ্রমিক ছিলেন। তার মধ্যে ৯ জন ওই সময় নামাজ পড়তে যান বলে জানান তিনি।

উপপুলিশ প্রধান আরো জানান, এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। আরেকজন হাসপাতালে পৌঁছালে মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত আরো ২ জনকে পেনাং হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমাদের ধারণা ধসে পড়া ভবনে আরো ৪ জন শ্রমিক ফাঁদে আটকে পড়ে আছেন। ভবনটিতে কর্মরত সব শ্রমিকরাই বাংলাদেশি।

পেনাং ফায়ার এন্ড রেস্কু বিভাগের উপ পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, উদ্ধার কাজে দেরি হচ্ছে এবং কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ পড়ে যাওয়া স্তম্ভগুলো খুবই ভারি। সেগুলো সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের আরো বড় ও শক্তিশালি উদ্ধার যন্ত্র প্রয়োজন সেগুলো সরাতে এবং আটকে পড়াদের কাছে পৌঁছাতে।

অন্যদিকে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের শাইক ইসমাইল আলাউদ্দীন বলেছেন, তারা এখনও দুর্ঘটনায় হতাহতদের বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য অপেক্ষা করছেন।

তিনি বলেছেন, আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও তথ্য জানার আগে আমরা কোনও ধরনের বিবৃতি দিতে পারি না। আমি ঠিকাদারকে ক্ষতিগ্রস্তদের বিবরণ দিতে বলেছি। যদিও আমরা জানি, তারা বাংলাদেশ থেকে এসেছে, তবে কোনও বিবৃতি দেওয়ার আগে তাদের পরিচয় শনাক্ত করার জন্য আমাদের নথি দরকার।

জেএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ