সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
গ্রেপ্তার এড়াতে বাস পাল্টায়, গন্ধে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ধরা খেল তরুণী দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সত্তর হাজার কালেমা পড়লে কি মাগফিরাত পাওয়া যায়? ঢাবির হল রিডিংরুমে বসছে এসি, সংস্কার হবে ক্যান্টিনও: ডাকসু জিএস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা মাদরাসা ছাত্রী, অভিযুক্ত জামায়াতকর্মী গ্রেপ্তার. ইসলামকে একটি বার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ শায়খে চরমোনাইয়ের বক্তা আমির হামজার বক্তব্য মনগড়া ও অসত্য: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারকে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে বিআরটিএ নিজ খরচে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করলেন তামিম ইকবাল ফজলুর রহমানের মন্তব্যের প্রতিবাদ ডাকসু নেতাদের

আইমান আল জাওয়াহিরির শেষ ইচ্ছা, 'মৃত্যুর আগে যুক্তরাষ্ট্রে হামলা'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আল-কায়েদার প্রধান আয়মান আল-জাওয়াহিরির শেষ ইচ্ছা মৃত্যুর আগে যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের আঘাত হানা। তিনি পাকিস্তানের করাচিতে দেশটির সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার (আইএসআই) আশ্রয়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

একাধিক সূত্র নিউজ উইককে জানিয়েছে, জাওয়াহিরির শেষ ইচ্ছা, মৃত্যুর আগে যুক্তরাষ্ট্রে বড় ধরনের হামলা চালানো। তারপরও পাকিস্তান ওই জঙ্গি নেতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

এদিকে, জাওয়াহিরি বর্তমানে পাকিস্তানের করাচিতে দেশটির সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার (আইএসআই) আশ্রয়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাবেক পাকস্তানি কর্মকর্তারা জানান, হামজা বিন লাদেনের মতো জাওয়াহিরির মৃত দেহরক্ষীর ছেলেও পাকিস্তানে আইএসআইর কাছে আশ্রয় নিয়েছেন।

২০০১ সালে টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগনে হামলার পর জাওয়াহিরিকে ধরিয়ে দিলে আড়াই কোটি মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে, একাধিক ভিডিও বার্তায় জাওয়াহিরিও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকেই পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আল জাওয়াহিরিকে রক্ষা করছে বলে একাধিক বিশ্বস্ত সূত্র নিউজউইককে জানিয়েছে।

খুব সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান সম্পর্কে আগে থেকেই জানত। সে অনুযায়ী গত বছরের জানুয়ারিতে বারাক ওবামা প্রশাসন জাওয়াহিরির অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছিল। তবে জওয়াহিরি যে ঘরে থাকতেন তার ঠিক কয়েকটা ঘর আগেই ড্রোন হামলা চালানোয় কোন রকমে বেঁচে যান তিনি। সংবাদ সংস্থাকে একথা জানান সাবেক এক আল-কায়েদা নেতা।

[caption id="" align="alignnone" width="350"]Image result for আইমান আল জাওয়াহিরি ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে আইমান আল জাওয়াহিরি[/caption]

সেই ২০০১ থেকেই বার বার জাওয়াহিরির উপর ড্রোন হামলা হয়েছে। কিন্তু প্রতি বারই কোন না কোন ভাবে বেঁচে গেছেন তিনি। আইএসআই-এর ওই প্রাক্তন নেতা জানান, জওয়াহিরি একটা সময় তাঁর দলের কাছেই ব্রাত্য হয়ে পড়েন। কারণ সেই সময় তাঁর ওই অধীন দলটি আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা চালাচ্ছিল। নিজের দলের কাছে কার্যত ব্রাত্য হয়েই পাকিস্তানে পালিয়ে আসেন জাওয়াহিরি। আশ্রয় নেন করাচিতে। লাদেনের মৃত্যুর পর আল কায়দার শক্তি কিছুটা কমলেও তারা যে একেবারে শেষ হয়ে যায়নি এটা ভাল ভাবেই জানে আমেরিকা। আল কায়দা যে তলে তলে শক্তি বাড়িয়ে হামলার ছক কষছে সেটাও নজরে রয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের। সুত্র: অনলাইন।

[গ্রিক মূর্তি ইসলামি মূল্যবোধকে আঘাত করেছে: এরশাদ]

[ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদনে কওমি মাদরাসা]

এসএস/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ