সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
কাদিয়ানিদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করুন: সম্মিলিত খতমে নবুওয়াত পরিষদ গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মরক্কোতে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ দাওয়াত ও তাবলিগের নীরব বিপ্লব ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া গ্রেপ্তার এড়াতে বাস পাল্টায়, গন্ধে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ধরা খেল তরুণী দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সত্তর হাজার কালেমা পড়লে কি মাগফিরাত পাওয়া যায়? ঢাবির হল রিডিংরুমে বসছে এসি, সংস্কার হবে ক্যান্টিনও: ডাকসু জিএস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা মাদরাসা ছাত্রী, অভিযুক্ত জামায়াতকর্মী গ্রেপ্তার. ইসলামকে একটি বার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ শায়খে চরমোনাইয়ের

পাকিস্তানে কমলো জ্বালানি তেলের দাম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পাকিস্তানে আজ শুক্রবার থেকে কমেছে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম। জনগণকে স্বস্তি দিতে গতকাল বৃহস্পতিবার জ্বালানি তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ। স্থানীয় সম্প্রচারমাধ্যম জিও নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে দেশটি। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, পাকিস্তানে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ১৮ দশমিক ৫০ রুপি, ডিজেলের দাম ৪০ দশমিক ৫৪ রুপি, কেরোসিন তেলের দাম ৩৩ দশমিক ৮১ রুপি এবং হালকা ডিজেল তেলের দাম ৩৪ দশমিক ৭১ রুপি কমানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ। ভাষণে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়ার আগে পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের (পিটিআই) সমালোচনা করেন তিনি।

শাহবাজ বলেন, ‘আমরা উত্তরাধিকারসূত্রে আগের সরকারের কাছ থেকে একটি সংকটপূর্ণ অর্থনীতি পেয়েছি। তারা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে করা চুক্তি মানেনি। সরকারি কোষাগার খালি হওয়া সত্ত্বেও তারা জ্বালানির দাম কমিয়েছে। শুধুমাত্র আমাদের অসুবিধায় ফেলতে তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।’ এ সময় পেট্রোলিয়াম পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কথাও জানান শাহবাজ।

উল্লেখ্য, আইএমএফ’র সঙ্গে একটি ঋণ চুক্তিতে পৌঁছেছে পাক সরকার। এতে অতিরিক্ত ১২০ কোটি ডলারের পাশাপাশি আরও অর্থ ছাড় পাবে দেশটি। এ চুক্তিকে পাকিস্তানের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। আগামী এক বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ ও আমদানি ব্যয় মেটাতে পাকিস্তানের প্রয়োজন চার হাজার কোটি ডলারের বেশি। আইএমএফের ফান্ডের কারণে এসব ঋণ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে দেশটির কাছে।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ