সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫ ।। ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১০ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য-সমঝোতা কতদূর? গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী উত্তর-এর সমাবেশ  আদর্শিক বিরোধে গণ-অভ্যুত্থানে কারো অবদান অস্বীকার করা উচিত নয় : মাহফুজ আলম ইসলামি চার রাজনৈতিক দলের লিয়াঁজো কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত ‘স্বৈরতন্ত্র ও স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপের জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’ মোবাইলে লাউডস্পিকারে কথা বলা; ইসলাম কি বলে: শায়খ আহমদুল্লাহ জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিস্ফোরণ: রাষ্ট্রপতি মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে ড. শোয়াইব আহমদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা সব ধরনের দূষণ রোধে আলেম-ওলামার সহযোগিতা চায় সরকার

সিঙ্গাপুরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য পরীক্ষা


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে নগর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুরে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাসীন দল পিপলস একশন পার্টির (পিএপি) প্রতি জনসমর্থনের বিষয় প্রতিফলিত হবে। সূত্র: আল-জাজিরা

সিঙ্গাপুরে সম্প্রতি বিরল রাজনৈতিক কেলেঙ্কারির ঘটনার পর শুক্রবাব (১ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এটি হলো দেশটিতে বিগত ১২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

সিঙ্গাপুরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালে। এর আগে এ নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ক্ষমতাসীন দল পিএপির যোগাযোগ মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত এবং অনুরূপ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দলটির ২জন সংসদ সদস্য পদত্যাগ করেছেন ।

২০২০ সালের নির্বাচনে পিএপি সবচেয়ে খারাপ করে। তবে দলটি পার্লামেন্টে দু’তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৫৯ সাল থেকে পিএপি দেশটিতে ক্ষমতায় রয়েছে।

সিঙ্গাপুরের সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক ও নির্দলীয়। বর্তমান প্রেসিডেন্ট হালিমা ইয়াকুব ২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৬ বছর মেয়াদে নির্বাচিত হন।

এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী থারমান শানমুগারাতনম (৬৬)। পিএপির এ প্রভাবশালী নেতা প্রার্থী হওয়ার আগে দলের পদ থেকে ইস্তেফা দেন। অপর প্রার্থী হলেন- বীমা কোম্পানির সাবেক নির্বাহী তান কিন লিয়ান (৭৫)। 

সিঙ্গাপুরের ২৭ লাখ নাগরিকের জন্য ভোট প্রদান বাধ্যতামূলক। কেউ কোনো বৈধ কারণ ছাড়া ভোট না দিলে ভোটার তালিকা থেকে তার নাম বাদ পড়ার ঝুঁকি রয়েছে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ