বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

ধেয়ে আসছে আরেকটি ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

চলতি মাসের শেষের দিকে বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারের উপকূল আঘাত হানতে পারে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’। মিধিলির প্রভাব কাটতে না-কাটতেই আঘাত হানতে যাচ্ছে ভয়াবহ এ ঘূর্ণিঝড়টি।

ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হতে যাচ্ছে আরেকটি ঘূর্ণিঝড়, এর নাম ‘মিগজাউম’। এর কবলে পড়তে পারে বাংলাদেশ, ভারত এবং মিয়ানমারের উপকূল।

আবহাওয়াবিদ সৌরিশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, আগামী রোববার দক্ষিণ আন্দামান সাগরের কাছে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে; যা পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেকটা দূরে অবস্থিত। সেই সম্ভাব্য নিম্নচাপ আরও শক্তি বাড়িয়ে সোমবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।

পূর্বাভাস অনুসারে আগামী ২৭ নভেম্বর থাইল্যান্ড উপসাগর থেকে বঙ্গোপসাগরে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণাবর্ত প্রবেশ করবে। ক্রমশ উত্তর পশ্চিমদিকে এগিয়ে শক্তি সঞ্চয় করবে সেটি। শক্তি বাড়িয়ে ২৯ নভেম্বর ঘূর্ণাবর্তটি পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে।

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার সাইক্লোন সংক্রান্ত আঞ্চলিক সংস্থা এসকাপ- আরব সাগর ও বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়ে থাকে। এ অঞ্চলের ১৩টি দেশের দেওয়া নামের তালিকা থেকে পর্যায়ক্রমে নতুন ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করা হয়।

বঙ্গোসাগরে চতুর্থ এ সাইক্লোনের জন্ম হলে সেটির নাম হবে মিচাহং। তবে উচ্চারণ করতে হবে মিগজাউম। মিয়ানমার এই নাম প্রস্তাব করেছে।

উল্লেখ্য, গত ১৭ নভেম্বর বঙ্গোপসাগর উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মিধিলি। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের প্রাথমিক হিসাবে ঘূর্ণিঝড়টি দেশের ১৩টি জেলায় সবচেয়ে বেশি প্রভাব রেখে গেছে। এর মধ্যে খুলনা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও শরীয়তপুরে সম্পদের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ