শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কুলঞ্জ ইউনিয়ন শাখা কমিটি গঠন সম্পন্ন ইসলামী ব্যাংকের ডিমিনিশিং মুশারাকার মাধ্যমে বাড়ি ক্রয় করা বৈধ হবে কি? শেষ হলো ইফার পক্ষকালব্যাপী সিরাতুন্নবী (সা.) অনুষ্ঠানমালা সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় প্রাণ গেল ৭৫ জনের রপ্তানি সত্ত্বেও ভারতে পাচার হচ্ছে চাঁদপুরের ইলিশ দেশের মানুষ আর পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে চায় না: পীর সাহেব চরমোনাই বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

জামিনাদেশ স্থগিত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

deshtiniঢাকা : ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রফিকুল আমিন ও ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনের জামিন ১১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ রোববার (৩১ জুলাই) এ আদেশ দেন।

আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান। অপরদিকে রফিকুল আমিনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আজমলুল হোসেন কিউসি। পরে আদালত থেকে বেরিয়ে খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, ১১ আগস্টের মধ্যে দুদককে নিয়মিত লিভ টু আপিল করতে বলেছেন আদালত।

অর্থপাচারের অভিযোগে দুদকের দুই মামলায় নিম্ন আদালতে পাসপোর্ট জমা রাখার শর্তে গত ২০ জুলাই বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীস্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ রফিকুল আমিন ও মোহাম্মদ হোসেনকে জামিন দেন। পরে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে ২৪ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করে দুদক।

ওইদিনই চেম্বার বিচারপতি আবেদনটি শুনানির জন্য ৩১ জুলাই দিন ধার্য করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন চেম্বার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার। সেই প্রেক্ষিতে আজ আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, বিগত ২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম মামলা দুটি দায়ের করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ডেসটিনি ট্রি-প্ল্যান্টেশন লিমিটেড কর্তৃপক্ষ এমএলএম পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে অত্যাধিক হারে সম্মানি, বেতনভাতা, ডিভিডেন্ট, কমিশন, প্রমোশনাল খরচ দেখিয়ে নিজেদের হিসেবে ২ হাজার ১০৬ কোটি ৬৪ লাখ ৬৫ হাজার পাঁচশ টাকা স্থানান্তর বা রূপান্তর করেন।

এ ছাড়া ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ এমএলএম পদ্ধতিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করে তাদের মালিকানাধীন বিভিন্ন কোম্পানিতে স্থানান্তর করে।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ