বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৫ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কালেকশন কি ভিক্ষাবৃত্তি?—দৃষ্টিভঙ্গির এক নির্মম বিকৃতি সুলতানপুর মাদরাসার ‘মুহিউস সুন্নাহ ভবন’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সম্পন্ন সমমনা ইসলামি দলগুলোর সংলাপে সম্মিলিত ৫ ঘোষণা তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত কাশ্মিরে পর্যটকদের উপর হামলার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা কাশ্মিরে নিরীহ পর্যটকদের হত্যার প্রতিবাদে মুসলিমদের বিক্ষোভ সংকটের একমাত্র সমাধান রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসন: প্রধান উপদেষ্টা  প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ ভারতের ওয়াকফ বিল বাতিলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: আমিরে মজলিস ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের গণমিছিল

`দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব টিকিয়ে রাখতে উলামায়ে কেরামের বিকল্প নেই'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়ার প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন,  বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, মানবতা ও সমৃদ্ধিকে টিকিয়ে রাখতে হলে উলামায়ে কেরামের বিকল্প নেই। উলামায়ে কেরাম হলেন জাতির অতন্ত্র প্রহরী। তারাই দেশের বিরুদ্ধে, মানবতার বিরুদ্ধে, মানুষের বিরুদ্ধে যখন যে আগ্রাসন এসেছে সর্বাগ্রে নিজেরা মুকাবেলা করেছে এবং সকল জনতাকে জাগ্রত করেছে।

আজ ১৬ ডিসেম্বর দুপুর ৩ টায় রাজধানির ভাটারাস্থ জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়ার মিলনায়তনে জামিয়ার সাংস্কৃতিক সংঘ ‘আন-নাদী আস-সাক্বাফী আল-ইসলামী’ কর্তৃক আয়োজিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বীর শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মাওলানা শেখ ফজলে বারী বলেন,  এদেশের স্বাধীনতার গোড়া পত্ত্বন করেছিলেন উলামায়ে কেরাম। উলামায়ে কেরামগণই ভারত উপমহাদেশ থেকে ইংরেজদের তাড়িয়ে ছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালে এসেছে ভাষা আন্দোলনে বিজয়। ১৯৭১ সালে এসেছে স্বাধীনতা আন্দোলনে বিজয়। বাংলাদেশের মানুষ উলামায়ে কেরামের অবদান ভুলে গেলে চলবে না।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাংস্কৃতিক সংঘের পরিচালক মাওলানা রাকিবুল ইসলাম, মুফতী মাছউদুর রহমান, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা উবাইদুল্লাহ বিন আব্দুর রশীদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুলে দেয়া হয়।

আরএম


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ